এছাড়া তিনি করোনা ভাইরাসের ছড়িয়ে পড়ার ফলে ব্রিটিশ-বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা যেসব ঝুঁকির সম্মুখীন হয়েছেন, বিশেষ করে তারা বাংলাদেশ থেকে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য-সামগ্রী এবং তৈরি পোশাক যুক্তরাজ্যে আমদানির ক্ষেত্রে যেসব সমস্যার মোকাবিলা করছেন তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। শনিবার(২৫এপ্রিল) লন্ডনের বাংলাদেশ হাইকমিশন এক বিজ্ঞপ্তিতে এতথ্য জানায়।
বাংলাদেশ হাইকমিশন লন্ডনের বিশেষ উদ্যোগে এই কনফারেন্সে বাংলাদেশি-ব্রিটিশ প্রধান প্রধান চেম্বারগুলোর মধ্যে ব্রিটিশ-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি(বিবিসিসিআই), ইউকে-বাংলাদেশ ক্যাটালিস্ট অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ইউকেবিসিসিআই), বাংলাদেশ ক্যাটারারস অ্যাসোশিয়েশন, ইউকে(বিসিএ), ব্রিটিশ-বাংলাদেশ ক্যাটারারস অ্যাসোশিয়েশন, ইউকে বিমান অনুমোদিত ট্রাভেল অ্যাজেন্সি অ্যাসোশিয়েশন ও বাংলাদেশ ফ্রেস ভেজিটেবেল আমদারিকারক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করে।
হাই কমিশনার ব্যবসায়ী নেতাদের বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের ব্যবসা ও বিনিয়োগের সর্বশেষ অবস্থা এবং করোনা বিশ্ব-মহামারির ফলে ব্যবসায়ীদের ক্ষতি কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ হাই কমিশন যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে সেগুলো অবহিত করেন।
তিনি বিশেষভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত আর্থিক প্রণোদনা প্যাকেজের কথা উল্লেখ করে বলেন, এই প্রণোদনা প্যাকেজ প্রধানত: রপ্তানি শিল্প-কারখানা ও তাদের শ্রমিকদের মজুরি দেওয়ার জন্যই ঘোষণা করা হয়েছে। তিনি ব্রিটিশ-বাংলাদেশি পোশাক রপ্তারিকারকদের প্রধানমন্ত্রীর এই আর্থিক প্রণোদনায় প্রদত্ত সুবিধা গ্রহণের আহবান জানান।
বাংলাদেশ সময়: ০৭৫০ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৬, ২০২০
টিআর/এসআইএস