যে কারণে ভালো বিপাকে পড়েছেন দর্শকপ্রিয় দুই অভিনেত্রী ও সংসদ সদস্য। কারণ, এ মাধ্যমটিতে তাদের ভক্ত-অনুরাগীদের সংখ্যা ছিল নজর কাড়ার মতো।
এ বিষয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের কাছে নুসরাত জাহান বলেন, ভক্তদের সঙ্গে যুক্ত থাকার একটা মাধ্যম মাত্র টিকটক। কিন্তু দেশের স্বার্থে যদি এই অ্যাপ বন্ধ করা হয়ে থাকে তাতে আমার কোনো আপত্তি নেই।
২০১৮ সালে টিকটক অ্যাপে জয়েন করেছিলেন নুসরাত জাহান। তবে এই অ্যাপ বন্ধ হয়ে গেলেও ফলোয়ারদের সঙ্গে তার দূরত্ব বাড়বে না বলে জানিয়েছেন তিনি। টিকটক অ্যাপের বদলে ইন্সটাগ্রামের মাধ্যমে যোগাযোগ রাখবেন নুসরাত।
অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী যদিও টিকটকের থেকে তার নিজের ইউটিউব চ্যানেলে বেশি সক্রিয়। টিকটক বন্ধ হওয়ার বিষয়ে সংবাদমাধ্যমের কাছে মিমি জানান, তিনি একজন পারফর্মার। তার নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে। তাই প্রত্যেকটি প্লাটফর্মে তার কাছে সমান। আগামীতে আরো কিছু অ্যাপ যদি বন্ধ হয়ে যায়, তাতেও তার কোন অসুবিধা হবে না বলেই জানিয়েছেন মিমি চক্রবর্তী।
তবে কয়েকটি প্রশ্ন তুলেছেন মিমি। তিনি আশঙ্কা করছেন দেশে চীনা দ্রব্যের ব্যবসার সঙ্গে যারা জড়িত ছিলেন, তারা কী কাজ হারাবেন? ভারতে কী বিকল্প বড় কারখানা তৈরি করা হবে?
বাংলাদেশ সময়: ২২১৯ ঘণ্টা জুলাই ০১, ২০২০
ওএফবি