ওই কলেজের পাঁচ শিক্ষার্থীর করা রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
চার সপ্তাহের মধ্যে শিক্ষা সচিব, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর ও রেজিস্ট্রার, কারমাইকেল কলেজের অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এএইচ ইমাম হাসান।
আদালতে রিট আবেদন দায়ের করেন কারমাইকেল কলেজের ছাত্র ওসমান গণি, মো. আবু নাঈম আলিফ, সাফায়েত রহমান, মো. তাহা ইয়াসিন দিপ্ত, মো. সোহেল রানা প্রিন্স।
রিট আবেদনে বলা হয়, ১৯১৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া কলেজটিতে এইচএসসি, অনার্স ও মাস্টার্সে বর্তমানে ২৫ হাজার শিক্ষার্থী রয়েছেন। সর্বশেষ ১৯৯০ সালে কারমাইকেল কলেজ ছাত্র সংসদ (কাকসু) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিলো। এরপর গত ২৯ বছরে আর কোনো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। কিন্তু ছাত্র সংসদের ফান্ডের জন্য শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ফি নেওয়া হয়। এরইমধ্যে নির্বাচন চেয়ে শিক্ষার্থীরা সভা সমাবেশও করেছেন।
কিন্তু গত ২৯ বছরে কর্তৃপক্ষ সুবিধাজনক সময় বের করে নির্বাচন করতে পারেনি। শুধুমাত্র চলতি বছরের ২৫ মার্চে একটি কমিটি গঠন করেছে।
এর মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন হয়েছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচনেরও কার্যক্রম নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৩ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৭, ২০১৯
ইএস/জেডএস