বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) বিকেলে জাতীয় সংসদ অধিবেশনের প্রশ্নোত্তর পর্বে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য রুস্তম আলী ফরাজীর প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী একথা জানান।
মন্ত্রী বলেন, বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স, সিআইডি, ডিএমপি ও পিবিআই।
মন্ত্রী বলেন, ওই ল্যাবে আন্তর্জাতিক মানের আইটি ফরেনসিক সফটওয়্যার ব্যবহার করে ডিজিটাল আলামত পরীক্ষা করা হয়। ক্রাইম ডাটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিডিএমএস) সফটওয়্যার ব্যবহার করে অপরাধীদের অপরাধ সংক্রান্ত তথ্য সংরক্ষণ করা হচ্ছে। ফলে কোনো থানায় অপরাধী ধরা পড়লে সে সংক্রান্তে অন্য কোনো থানা খুব সহজেই জানতে পারে। এছাড়াও কোনো অপরাধী জামিনে মুক্ত হয়ে নতুন কোনো অপরাধে যুক্ত হচ্ছে কিনা তা সহজে বোঝা যায়।
তিনি বলেন, এ সব চিহ্নিত জটিল সমস্যা সমাধানে বায়োমেট্রিক তথ্যসহ অপরাধীর ডাটাবেজ তৈরি করা হয়েছে, যা এসআইভিএস (সাসপেক্ট আইডেনটিফিকেশন অ্যান্ড ভেরিফিকেশন সিস্টেম) ডাটাবেজ নামে পরিচিত। এই সিস্টেমে অপরাধীকে খুব সহজেই শনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে।
সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য কবি কাজী রোজীর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মাদক নিয়ন্ত্রণ করা আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যুবসমাজ খুব সহজেই হাতের কাছে মাদকদ্রব্য পেয়ে যাচ্ছে। আমরা কঠোর থেকে কঠোরতর ব্যবস্থা নিচ্ছি, পুলিশ, র্যাব বিজিবিসহ সব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। তারপরেও মাদক আসছে। মাদকের বিরুদ্ধে সরকারের যে জিরো টলারেন্স সেটা আমরা অব্যাহত রেখে সফল হবো।
এমপির স্ত্রীরা পাবেন আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৮, ২০১৮
এসএম/এসকে/এএ