শনিবার (১৭ মার্চ) সন্ধ্যার পর বাংলাদেশের দূতাবাস এ তথ্য জানিয়েছে। এ নিয়ে মোট ২৮ জনের মরদেহ শনাক্ত করা হলো।
শনাক্ত করা মরদেহগুলো হলো- বিলকিস আরা, আখতারা বেগম, মো. রকিবুল হাসান, মো. হাসান ইমাম, মিনহাজ বিন নাসির, তামারা প্রিয়ন্ময়ী, মো. মতিউর রহমান, এস এম মাহমুদুর রহমান, তাহারা তানভীন শশী রেজা, অনিরুদ্ধ জামান, রফিক উজ জামান এবং পাইলট আবিদ সুলতান, কো-পাইলট পৃথুলা রশিদ, খাজা সাইফুল্লাহ, ফয়সাল, সানজিদা ও নুরুজ্জামান।
এর আগে বিকেলে ২৫ জনের মরদেহ শনাক্ত করা হয়। তার মধ্যে ১৪ জন ছিল বাংলাদেশি। কাঠমান্ডু টিসিং হাসপাতালের সামনে বাংলাদেশি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছিলেন বাংলাদেশি মেডিকেল টিমের সদস্য ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান সোহেল মাহমুদ।
তিনি ব্রিফিংয়ে বলেন, নেপাল ও চীনা নাগরিকের মরদেহ স্বজনরা গ্রহণ করার পর বাংলাদেশিরা মরদেহ দেখার সুযোগ পাবেন। এছাড়া রোববার আরও কয়েকটি মরদেহ শনাক্ত করা যাবে বলে আশা করছি। আর যাদের মরদেহ সাধারণ প্রক্রিয়ায় শনাক্ত করা যাবে না, তাদের ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে শনাক্ত করা হবে।
গত ১২ মার্চ কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন বিমানবন্দরে ইউএস-বাংলার একটি বিমান বিধ্বস্ত হলে ৭১ আরোহীর মধ্যে ৪৯ জন মারা যান। এর মধ্যে চার ক্রুসহ ২৬ জন ছিলেন বাংলাদেশি।
**নেপালে প্লেন বিধ্বস্তে নিহত ১৪ বাংলাদেশির মরদেহ শনাক্ত
বাংলাদেশ সময়: ২২৪৪ ঘণ্টা, মার্চ ১৭, ২০১৮
এসএইচ/আরএ