ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) উদ্যোগে মঙ্গলবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) রাতের মধ্যেই ভবনটি ভেঙে ফেলা হয়। বুধবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) ভবনের ভাঙা অংশ সরানো হয়।
ভবনটি ভাঙার সময় ফায়ার সার্ভিস, রাজউক, ডিএসসিসিসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
>>>আরও পড়ুন...ভেঙে ফেলা হচ্ছে কামরাঙ্গীরচরের হেলে পড়া ভবন
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কামরাঙ্গীচরের প্রায় ৯০ ভাগ বাড়ি অনুমোদনহীন। বছর চারেক আগে সিটি করপোরেশনের আওতায় আসার পর থেকে এখানকার বাসিন্দারা বিল্ডিং কোড মেনে বাড়ি নির্মাণ করছে।
কামরাঙ্গীচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীন ফকির বাংলানিউজকে বলেন, ডিএসসিসি মেয়র সাঈদ খোকনের নির্দেশে ভবনটি ভেঙে ফেলা হয়।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতরের ডিউটি অফিসার কামরুল হাসান বাংলানিউজকে বলেন, সোমবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ভবনটি এক থেকে দেড় ফিট হেলে পড়ে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দু’টি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই ভবনের বাসিন্দাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে আনে।
এ বিষয়ে রাজউকের অঞ্চল-৫ এর পরিচালক শাহ আলম চৌধুরী বাংলানিউজকে বলেন, হেলে পড়া ওই ভবনটি নির্মাণের সময় রাজউক থেকে কোনো অনুমোদন নেওয়া হয়নি।
উল্লেখ্য, সোমবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে কামরাঙ্গীরচরের কাজীবাড়ী মোড় খলিফাঘাট এলাকার ওই ভবনটি হেলে পড়ে। তবে এ ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
বাংলাদেশ সময়: ২০২০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৭, ২০১৯
ডিএসএস/এনটি