মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) মাসস’র সাধারণ সম্পাদক মংউচিং মারমা বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, প্রতিবছর পরিস্থিতি ভালো থাকলেও এবছর পাহাড়ের পরিস্থিতি ভালো নেই।
বিশেষ করে সাম্প্রতিক সময়ে বাঘাইছড়ি ও বিলাইছড়ি উপজেলায় বড় ধরণের হত্যাকাণ্ড এবং আমাদের সংস্থার সভাপতিসহ সংশ্লিষ্ট সদস্যদের সন্ত্রাসীদের প্রতিনিয়ত হুমকিতে এ অনুষ্ঠান পালন থেকে সরে এসেছে বলে জানান তিনি।
রাঙামাটি পুলিশ সুপার (এসপি) আলমগীর কবির বাংলানিউজকে বলেন, আমাকে এ বিষয়টি সম্পর্কে কেউ অবগত করিনি। অবগত করা হলে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আগামী ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ পালন করা হবে। নতুন বছরকে বরণ করতে পাহাড়ি সম্প্রদায়ের মানুষ নিজ নিজ সম্প্রদায়ের নিয়মে নানা অনুষ্ঠান পালন করে থাকেন। নতুন বছরকে ঘিরে পাহাড়িরা ঘরে ঘরে নানা রকম সুস্বাদু খাবার তৈরি করেন। এসব খাবারের মধ্যে সবচেয়ে সুস্বাদু খাবার হচ্ছে ‘পাজন’। এসময় পাহাড় যেন নতুন রূপে সাজে।
পাহাড়ে অন্যান্য সম্প্রদায়ের মতো মারমা সম্প্রদায়ের তরুণ-তরুণীরা পুরনো বছরের সব দুঃখ-কষ্ট ভুলে নববর্ষের দ্বিতীয় দিন একে অপরকে পানি ছিটিয়ে জল উৎসবে মেতে উঠে। ঐতিহ্যবাহী এ সামাজিক উৎসব পাহাড়ে ‘জলকেলি বা জল উৎসব’ নামে বেশ পরিচিত।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৭ ঘণ্টা, এপ্রিল ০২, ২০১৯
জিপি