সোমবার (১৩ মে) ভোরের দিকে ভারত থেকে তার মরদেহ গ্রামের বাড়ি বৈকারীতে আনা হয়।
জানা যায়, একাত্তর সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদারদের পক্ষে থেকে নৃশংসতার কারণে জহিরুল ইসলাম সবার কাছে সাতক্ষীরার ‘টিক্কা খান’ নামে পরিচিতি লাভ করেন।
সাতক্ষীরা সদর থানার পরিদর্শক ( তদন্ত ) মহিদুল ইসলাম তার মৃত্যুর বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন।
মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে সাতক্ষীরার ৪ শীর্ষ যুদ্ধাপরাধী যথাক্রমে সদর উপজেলার আলীপুরের আব্দুল্লাহিল বাকী, জামায়াতের সাবেক এমপি বৈকারী গ্রামের আব্দুল খালেক মণ্ডল, শহরের পলাশপোলের খান রোকনুজ্জামান ও বৈকারীর জহিরুল ইসলাম ওরফে টিক্কা খানের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার চলমান রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে এ মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ গত ৬ মে শেষ হয়েছে। আসামিদের মধ্যে রোকন ও টিক্কাখান পলাতক ছিলেন।
আসামিদের বিরুদ্ধে ৬ জনকে হত্যা, ২ জনকে ধর্ষণ, ১৪ জনকে শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৫২ ঘণ্টা, মে ১৩, ২০১৯
আরএ