শুক্রবার (১৬ আগস্ট) দুপুরে কৃষ্ণপুর কামারপাড়া এলাকার কৃষি জমি থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
সুলতানের পারিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঈদুল আজহার তৃতীয় দিন (১৪ আগস্ট) বাড়ি থেকে সুলতান নিখোঁজ হলে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তার সন্ধান মেলেনি।
নিহত সুলতানের স্ত্রী শিউলি বেগম ও সন্তান শরীফ বাংলানিউজকে জানান, সুলতান দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন। মাঝে মাঝে তিনি অসুস্থ হলে অনেকটা মানসিক রোগীর মতো আচরণ করতেন এবং বাড়ির লোকজনের ওপর চড়াও হতেন।
কুড়িগ্রাম সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহফুজার রহমান বাংলানিউজকে বলেন, উদ্ধার করা মরদেহটি দুই/তিন দিন আগের। এটা প্রায় গলে গেছে। আমরা সব দিক বিবেচনা করে তদন্ত করছি। ইতোমধ্যে সুলতানের স্ত্রী ও পুত্রসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নেওয়া হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৩ ঘণ্টা, আগস্ট ১৬, ২০১৯
এফইএস/এইচএডি