অশুভ শক্তির বিনাশ ও শুভ শক্তি প্রতিষ্ঠার জন্য এবার মর্ত্যে আসবেন দেবী দুর্গা। ভোরে মহালয়ার ঘট স্থাপন, মন্দিরে মন্দিরে শঙ্খধ্বনি ও চণ্ডীপাঠের মধ্য দিয়ে আবাহন জানানো হয়েছে দেবীকে।
পুরাণে আছে, অশুভ অসুর শক্তির কাছে পরাভূত দেবতারা স্বর্গলোকচ্যুত হয়েছিলেন। এই অশুভ শক্তি বিনাশ করতে একত্র হন দেবতারা। অসুরের বিনাশে এক মহাশক্তির আবির্ভাব ঘটে। দেবতাদের তেজোরশ্মি থেকে আবির্ভূত হলেন অসুরবিনাশী দেবী দুর্গা।
সনাতন বিশ্বাস মতে, জগতের মঙ্গল কামনায় এবার দেবী দুর্গার আগমন ঘটবে ঘোটকে (ঘোড়ায়), গমনও হবে ঘোটকে।
মহালয়া উপলক্ষে বিভিন্ন মন্দির ও পূজা কমিটি বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়েছে। মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির উদ্যোগে ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির মেলাঙ্গনে কেন্দ্রীয় পূজা মণ্ডপে, ঢাকার রামকৃষ্ণ মঠ ও রামকৃষ্ণ মিশন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হল, সিদ্ধেশ্বরী মন্দির, রমনা কালী মন্দির, স্বামীবাগের লোকনাথ ব্রহ্মচারী আশ্রম ও মন্দির, রামসীতা মন্দির, জয়কালী মন্দিরসহ বিভিন্ন পূজামণ্ডপে ভোর থেকে চণ্ডীপাঠ, চণ্ডীপূজা ও বিশেষ পূজার মধ্য দিয়ে মহালয়ার ঘট স্থাপন ও বিশেষ পূজা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩৩ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৮, ২০১৯
এইচএ/