বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সকালে সেই ওয়াহেদ ম্যানশনের সামনে ভিড় করতে দেখা যায় নিহতদের স্বজন এবং স্থানীদের। সকাল থেকে ক্ষতিপূরণের দাবিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি পালন করা হয়।
আরও পড়ুন>> নিষ্প্রাণ ওয়াহেদ ম্যানশনের দেয়ালে পোড়া ক্ষত!
এদিন সকাল থেকেই চুড়িহাট্টায় ওয়াহেদ ম্যানশনের সামনে এসে উপস্থিত হতে থাকেন অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহতের আত্মীয়, স্বজন ও পরিবারের সদস্যরা। তারা হারানো স্বজনদের স্মরণে ছবি হাতে একত্রিত হন।
জমায়েত হওয়া স্বজনদের মধ্যে অনেকে ওয়াহেদ ম্যানশনের মালিকের বিচারও দাবি করেন। পরে গণস্বাক্ষর কর্মসূচিতে একাত্মতা জানিয়ে স্বাক্ষর করতে দেখা যায় তাদের।
আরও পড়ুন>> চুড়িহাট্টার অগ্নিকাণ্ড: ক্ষতিপূরণের আশায় এখনও অপেক্ষা
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, এক বছর হয়ে গেলেও তারা কোনো ধরনের সরকারি ও বেসরকারি সাহায্য এখনো পাননি। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর অনুদানের ৩০ কোটি টাকাও তারা পাননি।
নিহত জুম্মানের ছেলে রাশেদ হাসান, নিহত আব্দুর রহিমের ছোট ভাই এছাহাক আলী, নিহত সিদ্দিক উল্লাহর ছেলে আহসান উল্লাহসহ স্বজন হারানো অনেকেই গণস্বাক্ষরে কর্মসূচিতে স্বাক্ষর করেন।
আরও পড়ুন>> ভয়ঙ্কর সেই রাতের আগুনময় চকবাজার
শুক্রবার সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে চুড়িহাট্টার অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহতদের আত্মার শান্তি কামনা করে প্রার্থনার আহ্বান জানানো হয়েছে স্বজনদের পক্ষ থেকে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২০, ২০২০
টিএম/এইচএডি/