শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তার বন্ধু দৌলতপুর উপজেলার বাহিরমাদি এলাকার শহিদুল ইসলামের ছেলে সোলাইমান ইসলামের সঙ্গে মোটরসাইকেলে হোসেনাবাদ এলাকায় যাচ্ছিলেন। দুপুর ১২টার দিকে স্যালো ইঞ্জিনচালিত বাহনের সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে সোহান ও তার বন্ধু সোলাইমান গুরুতর আহত হন।
স্থানীয়রা উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নেন। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
সোহানের বাবা গোলামুর রহমান ওরফে কালু মন্ডল জানান, গুরুতর আহত অবস্থায় কুষ্টিয়া থেকে ঢাকা নেওয়ার পথে রাজবাড়ি শহর অতিক্রমকালে মারা যায় সোহান। ২৫ দিন আগে ছুটি কাটাতে সোহান বাড়ি এসেছিল। আগামী পরশু তার ঢাকা যাওয়ার কথা ছিল।
কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার (আরএমও) ডা. তাপস কুমার সরকার জানান, দুপুর ২টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোলাইমানের মৃত্যু হয়। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণজনিত কারণে মারা যান তিনি। মরদেহ ময়না তদন্ত শেষে বিকেলে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৩২০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২২, ২০২০
এমআইএইচ/এএ