বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের আমলি আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠান। মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী আশরাফুল ইসলাম বাচ্চু এ তথ্য জানিয়েছেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৫ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত নগরীর সোনাডাঙ্গা ও বয়রা এলাকায় সমবায় সমিতির অফিস খুলে গ্রাহকের আমানতের টাকা সংগ্রহ করেন হাসান শেখ। আমানতের এক লাখ টাকার বিপরীতে গ্রাহককে প্রতিমাসে দুই হাজার টাকা লভ্যাংশ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে অর্ধশত গ্রাহকের কাছ থেকে কোটি টাকা সংগ্রহের পর প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ করে পালিয়ে যায় কর্মকর্তারা।
এ ঘটনায় ২০১৭ সালের ২২ সেপ্টেম্বর নগরীর গোবরচাকা এলাকার গ্রাহক সাজিয়ার রহমান বাদী হয়ে দন্ডবিধির ৪২০/৪০৬/১০৯/৫০৬ ধারায় সোনাডাঙ্গা থানায় মামলা করেন। ওই মামলায় হাসান শেখসহ প্রতিষ্ঠানের সাত কর্মকর্তাকে আসামি করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৬ , ২০২০
এমআরএম/ওএইচ/