বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে চুয়াডাঙ্গার স্পেশাল ট্রাইবুনাল-১ এর বিচারক মুহা. রবিউল ইসলাম এ রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় অভিযুক্ত আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
দণ্ডিত শিপন রানা ওরফে বাবু দামুড়হুদা উপজেলার ঝাঁঝাডাঙ্গা গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১৪ এপ্রিল ভোরে চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবির একটি টহল দল দামুড়হুদা উপজেলার পারকৃষ্ণপুর গ্রামে অভিযান চালায়। এ সময় গ্রামের প্রগতি লাইফ ইন্সুরেন্স অফিসের সামনে থেকে শিপন রানা ওরফে বাবুকে মোটরসাইকলেসহ আটক করা হয়। পরে তার দেহ তল্লাশি করে ১ কোটি ১৯ লাখ ৭৭ হাজার ২৩ টাকা মূল্যের তিনটি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়। যার ওজন ৩ কেজি ১৭৫ গ্রাম স্বর্ণ।
এ ঘটনায় বিজিবির নায়েক সুবেদার তোতা মিয়া বাদী হয়ে দামুড়হুদা মডেল থানায় স্বর্ণ পাচার মামলা দায়ের করেন। এরপর দামুড়হুদা মডেল থানার তৎকালীন ইন্সপেক্টর ইমদাদুল হক তদন্ত শেষে ২০১৭ সালের ৩১ অক্টোবর একমাত্র আসামি শিপন রানা ওরফে বাবুকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন।
বিজ্ঞ আদালত এ মামলায় মোট আটজন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করেন। সাক্ষ্য গ্রহণে আদালত অভিযুক্ত শিপন রানা ওরফে বাবুকে দোষী সাব্যস্ত করে তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০২০
এনটি