সোমবার (৩০ মার্চ) সকালে জেলার বিভিন্ন এলাকা ও মহল্লায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় ফেরি করে তা ৩৫ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে। গত সপ্তাহেও পটুয়াখালীতে প্রতি লিটার গরুর দুধ ৮০ থেকে ১০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।
পটুয়াখালী ইটবাড়িয়া ইউনিয়নের দুই নম্বর ব্রিজ সংলগ্ন এলাকার খামারি সুলতান হাওলাদার বাংলানিউজকে বলেন, ‘বর্তমানে যে দামে দুধ বিক্রি করছি তাতে গরুর খাবারের দামই উঠছে না। এ অবস্থা চলতে থাকলে পথে বসতে হবে। ’
এদিকে বাসাবাড়িতে কম দামে দুধ কিনতে পেরে খুশি গৃহিণীরা। অনেকেই প্রয়োজনের অধিক দুধ কিনে তা দিয়ে বিভিন্ন খাবার তৈরি করছে। তবে খামারে উৎপাদিত গরুর দুধ এখন অর্ধেক দামে বিক্রি করে লোকসান গুণতে হচ্ছে খামারিদের।
খামারিদের দাবি, হোটেল বন্ধ থাকলেও শহরের মিষ্টির দোকানগুলো যাতে খোলার ব্যবস্থা করা হয়। এতে তারা কিছুটা হলেও দুধের সঠিক দাম পাবেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩৪ ঘণ্টা, মার্চ ৩০, ২০২০
এএটি