বৃহস্পতিবার (৯ এপ্রিল) দিবাগত সারারাত শহরের বিভিন্ন এলাকার ছাদগুলোরে এমন দৃশ্য দেখা গেছে। বড় বড় অনেক এ্যাপার্টম্যান্টের নিচে এবং অনেক বাড়ির ভেতরে বিশেষ ব্যবস্থায় নারীরাও একত্রিত হয়ে নামাজ আদায় করেছেন।
করোনা সংক্রামণের ঝুঁকিতে হটস্পট হিসেবে চিহ্নিত হওয়া জেলায় নামাজ পবিত্র শবে বরাতের রাতে নফল এবাদত বাড়িতে আদায় করতে সরকারিভাবে নির্দেশনা দেয়া হয়। একই সাথে মসজিদগুলোর গেটগুলোও অনধিক ৫ জন নামাজ আদায়ের পর বন্ধ করে দেয়া হয়। তবে মসজিদ বন্ধ করেও এবং নফল এবাদতের জন্য ঘরে থেকে এবাদতের নির্দেশনা দিয়েও সেটি মানানো যায়নি অনেককে।
শহরের ২ নং রেলগেট এলাকা, ফতুল্লার বিভিন্ন এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে এমন দৃশ্য দেখা যায়। দেখা যায়, বাড়ির ছাদগুলোতে চাদর বিছিয়ে সেখানে জামাতবদ্ধ হয়ে নামাজ আদায় করছেন স্থানীয়রা।
এ ব্যাপারে ইসলামী ফাউন্ডেশনের নারায়ণগঞ্জ জেলার উপ পরিচালক মোহাম্মদ জাকির হোসাইন বাংলানিউজকে ব্জানান, আজানের পর মসজিদগুলো থেকে জানানো হয়েছে যেন শবে বরাতের এবাদত ঘরেই পালন করেন। এ ছাড়াও নফল এবাদত ঘরে পালনের জন্য ধর্মীয়ভাবেও নির্দেশনা রয়েছে, এতে কোন সমস্যা নেই। সরকারি এ নির্দেশনা পালনের জন্য সকলকে অনুরোধ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৫৪৩ ঘণ্টা, এপ্রিল ১০, ২০২০
এমএমএস