প্রাথমিকভাবে ঢাকা থেকে সিলেট, ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম ও ঢাকা থেকে সৈয়দপুর রুটে সীমিত পরিসরে ফ্লাইট চলাচল করবে।
অর্ধেক যাত্রী নিয়ে প্লেন চলাচল করলেও কোনো এয়ারলাইন্সই ভাড়া বাড়ায়নি।
বেসরকারি খাতের সবচেয়ে বড় উড়োজাহাজ সংস্থা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স। যাত্রার এক দিন আগেও রোববার (৩১ মে) ১ জুনের ঢাকা-সিলেট ওয়ানওয়ে ২৬৯৯, ঢাকা-চট্টগ্রাম ওয়ানওয়ে ২৪৯৯, ঢাকা-সৈয়দপুর রুটে ওয়ানওয়ে ২৯৯৯ টাকা নিচ্ছে এয়ারলাইন্সটি। যদিও স্বাভাবিক পরিস্থিতির সময় এক দিন আগে টিকিট কাটলে সর্বনিম্ন মূল্যে টিকিট পাওয়া যেতো না। কোনো ক্ষেত্রে স্বাভাবিক সময়ের চেয়েও এখন কম মূল্য নেওয়া হচ্ছে প্রতি টিকিটে।
একই চিত্র বেসরকারি খাতের আরেক উড়োজাহাজ সংস্থা নভো এয়ারের। ১ জুন ঢাকা-সিলেট ২৭০০, ঢাকা-চট্টগ্রাম ২৫০০ ও ঢাকা সৈয়দপুর ২৯৯৯ টাকায় একমুখী যাত্রার টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে। স্বাভাবিক পরিস্থিতির সময় এক দিন আগে টিকিট কাটলে এই সময়ের চেয়ে দ্বিগুণ মূল্য পরিশোধ করতে হতো।
রাষ্ট্রয়াত্ত উড়োজাহাজ সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সও সর্বনিম্ন মূল্যে টিকিট বিক্রি করছে। ১ জুন বিমানের ঢাকা-সিলেট ৩১০০, ঢাকা-চট্টগ্রাম ৩১০০ ও ঢাকা সৈয়দপুর ৩৩০০ টাকায় একমুখী টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট কিংবা অ্যাপসে সেই মূল্য দেখাচ্ছে। যা স্বাভাবিক সময়ের চেয়েও অনেক ক্ষেত্রে কম। যদিও করোনা পরিস্থিতির কারণে অর্ধেক যাত্রী নিয়ে চলতে হবে এয়ারলাইন্সগুলোকে। তারপরও বেশি ভাড়া নিচ্ছে এয়ারলাইন্সসমূহ।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৮ ঘণ্টা, জুন ০১, ২০২০
টিএম/ওএফবি