শ্রীমঙ্গল উপজেলা শহরের সেন্ট মার্থাস হাই স্কুলের সিনিয়র শিক্ষিকা দীপ্তি চক্রবর্তীর অ্যাপার্টমেন্টের এক কোণে প্রকাশিত হয়ে নিজের সৌন্দর্য মেলে ধরেছে ফুলগুলো।
এ ফুল সম্পর্কে বাংলানিউজকে তিনি বলেন, এখন তো লকডাউন চলছে।
‘এই ফুলটিকে বাংলায় মরু গোলাপ এবং ইংরেজিতে অ্যাডেনিয়াম বলে। এই ফুলের আদি নিবাস আফ্রিকার মরু অঞ্চলে। লাল, নীল গোলাপি, সাদা, হলদে প্রভৃতি হরেক রঙের হয়ে থাকে। ’
রঙ এবং ফুল ফোটা প্রসঙ্গে দীপ্তি চক্রবর্তী বলেন, নিতান্ত শখের বসে বছর খানেক আগে এই ফুলটি সংগ্রহ করেছি। এ বছরই প্রথম ফুল ধরেছে। কমবেশি সারা বছরই ফুল ধরে। এই গাছের উচ্চতা হয়ে থাকে প্রায় ৫০ সেন্টিমিটার থেকে প্রায় দেড় মিটার। সময় পেলেই গাছটির পরিচর্যা করা অর্থাৎ পানি দেওয়া, টবের মাটিগুলো একটু নিড়িয়ে প্রাকৃতিক সার দেয় এগুলোই আমার যত্নআত্তির মধ্যে রয়েছে।
‘মরু গোলাপ’ আমাদের দেশে এখন বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদ হচ্ছে। বিশেষ করে বিভিন্ন আমাদের মতো অ্যাপার্টমেন্ট কিংবা ফ্ল্যাটে, বারান্দার কোণে, ছাদ বাগানে কিংবা উদ্যানে এ গাছগুলো বেশি দেখা যায় বলে জানান দীপ্তি।
বাংলাদেশ সময়: ০৯০৮ ঘণ্টা, জুন ০৮, ২০২০
বিবিবি/এএটি