স্থানীয় সূত্র জানায়, সময় যত গড়াচ্ছে পানির স্রোত ততই বাড়ছে। এখন ডুবে যাওয়া সড়কে ঝুঁকি নিয়ে কোনো ভারী যানবাহন চলাচল করছে না।
শেরপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফিরোজ আল মামুন বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে বন্যার পানি বেড়ে যাওয়ায় সদর উপজেলার চরপক্ষীমারী, বলায়েরচর, কামারেরচরসহ আশপাশের অন্তত ২০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে হাজার হাজার মানুষ এখন পানিবন্দি।
সম্প্রতি ওই কজওয়েতে সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তরের অধীনে প্রায় ৪০ কোটি টাকা ব্যয়ে দু’টি সেতু নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। আর সেতুর নির্মাণের কারণে বিকল্প সড়কও তৈরি করা হয়েছে। এখন ওই সড়কটিও ধসে যাচ্ছে।
বন্যার্তদের সহায়তায় ইতোমধ্যে জেলা প্রশাসনের তরফ থেকে ছয় মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ করা হয়েছে।
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের এসএই জিয়াসমিন খাতুন বাংলানিউজকে জানান, ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ০ দশমিক ২৫, চেল্লাখালি নদীর পানি ০ দশমিক ৪, ভোগাই নদীর পানি ২ দশমিক ৬৮ ও নাকুগাঁও নদীর পানি ৪ দশমিক ১৪ মিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৫১৫ ঘণ্টা, জুলাই ১৮, ২০২০
এএ