এ বিষয়ে নিম্ন আদালতের আদেশ চ্যালেঞ্জ করে এম মোরশেদ খান পরিবারের করা আবেদন খারিজ করে বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি একেএম জহিরুল হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ সোমবার এ আদেশ দেন।
আদালতে মোরশেদ খানের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার আজমালুল হোসেন কিউসি ও ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।
খুরশীদ আলম খান বলেন, ২০১৩ সালে অর্থপাচার প্রতিরোধ আইনে মোরশেদ খান, তার স্ত্রী ও ছেলে ফয়সাল মোরশেদের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই মামলার ধারাবাহিকতায় এক পর্যায়ে গত সেপ্টেম্বরে হংকংয়ের আদালত থেকে মিউচ্যুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিসট্যান্টের মাধ্যমে দুদকে একটি চিঠি আসে।
‘সে চিঠিতে বলা হয়, হংকং স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ১৫ অক্টোবরের পরে আর রাখতে পারবে না। আমাদের দেশের কোনো আদালতের আদেশ না থাকলে তারা টাকাটা ছেড়ে দেবে।
এরপর হংকং আদালতের বক্তব্য তুলে ধরে অর্থপাচার প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ১৭(২) ধারা অনুযায়ী ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে দরখাস্ত করে বলি টাকাটা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা হোক। ’
তিনি আরও বলেন, গত ১৯ সেপ্টেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত আমাদের কথা শুনে বাজেয়াপ্তের আদেশ দেন। ওই আদেশের বিরুদ্ধে তারা হাইকোর্টে আবেদন করেন। যেটি সোমবার খারিজ করে দেন হাইকোর্ট।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৮, ২০১৯
ইএস/এএ