১১ দফা দাবিতে ক্রিকেটের মুখপাত্র হিসেবে সাকিব সাংবাদিকদের জানান, ঘরোয়া টুর্নামেন্টগুলোতে পারিশ্রমিক আগের মতো বাড়ানো হচ্ছে না। খেলার ভ্রমণের জন্য নূন্যতম যাতায়াতের ভালো ব্যবস্থা রাখা উচিত।
এছাড়া ক্রিকেটের পাইপলাইনও ঠিক করার ব্যাপারে সাকিব জোর দেন। আর এসব দাবি না মানা হলে এখন থেকে ক্রিকেট সংশ্লিষ্ট কোনো কার্যক্রমে অংশ নেবেন না ক্রিকেটাররা। ১১ দফা দাবির মূল ইস্যুগুলো ছিল, ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের ব্যবস্থাপনা আগের মতো হতে হবে। বিপিএলে লোকাল ক্রিকেটারদের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করা। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফি ১ লাখ করা। ভ্রমণ সুবিধা, হোটেল সুবিধা। জাতীয় দলের চুক্তিবদ্ধ ক্রিকেটারদের বাড়িয়ে ৩০ করা। ক্রিকেটার ছাড়াও অন্য কর্মীদের যেমন, গ্রাউন্ডসম্যান, কোচ ও আম্পায়ারদের বেতন বৃদ্ধি। আরেকটি ঘরোয়া ওডিআই ও টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট। ঘরোয়া ক্রিকেটের ক্যালেন্ডার। ডিপিএলে বকেয়া বেতন পরিশোধ ও দুটির বেশি ফ্র্যাঞ্চাইজিতে খেলতে অনুমতি দেওয়া।
সংবাদ সম্মেলনে সাকিবসহ, তামিম, মাহমুদউল্লাহ, মিরাজ, ইমরুল, সৌম্য, মুশফিক, সাইফউদ্দিন, এনামুল বিজয়, মুমিনুল, মিঠুন, জুনায়েদ সিদ্দিকী, নুরুল হাসান সোহান, রনি তালুকদার, শফিউল ইসলাম, তাসকিন, মোস্তাফিজের মতো প্রথমসারির সব ক্রিকেটারই ছিলেন।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সিইও নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন জানান, আলোচনার মাধ্যমে এসব বিষয় সমাধান করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৩ ঘণ্টা, অক্টোবর ২১, ২০১৯
এমএমএস/আরএআর