এলিস ১০৬টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ, ১৩৩টি লিস্ট ‘এ’ ম্যাচ ও ১২৭টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন। ক্যারিয়ারের পুরো সময়টা তিনি কাটিয়েছেন ঘরের ক্লাব ক্যান্টারবেরিতে।
নিউজিল্যান্ডের ঘরোয়া ক্রিকেটে দু’বার বর্ষসেরা পুরস্কার ‘প্লেয়ার অব দ্য ইয়ার টাইটেল’ জিতেছেন এলিস। অবসরে যাওয়ার আগে ঘরোয়া ক্রিকেটের তিন ফরম্যাট মিলিয়ে করেছেন ৮৬৪৪ রান ও ৪৯৪ উইকেট শিকার। এ ক্যান্টারবেরি কিংবদন্তি অলরাউন্ডার জিতেছেন পাঁচটি প্লাঙ্কেট শিল্ড।
২০১২ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ওয়ানডে ম্যাচ দিয়ে আন্তর্জতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয় এলিসের। তবে দলের নিয়মিত মুখ হতে পারেননি তিনি। মাত্র এক বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে কিউদের হয়ে ১৫টি ওয়ানডে ৫টি টি-টোয়েন্টি খেলেছেন এলিস।
২০১৮ সালে ক্রিকেট মাঠে বড় ধরণের দূর্ঘটনা থেকে বেঁচে যান তিনি। ঘরোয়া ক্রিকেটে ফোর্ড ট্রফিতে এলিসের বলে ব্যাট করছিলেন জিত রাভাল। এমন সময় ব্যাটসম্যানের এক শট মাথায় লাগে বোলারের। তবে মাথায় লেগেও সেই বল চলে যায় বাউন্ডারির বাইরে।
এই ঘটনার পর ২০১৯ সাল থেকে মাথায় হেলমেট পরে বোলিং করতেন এলিস। এমনকি নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডকে অনুরোধ জানান খেলোয়াড়দের নিরাপত্তা দিতে মাথায় গিয়ার ব্যবহার করার নিয়ম প্রচলন করতে।
বাংলাদেশ সময়: ১০১০ ঘণ্টা, মার্চ ২০, ২০২০
ইউবি