সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এ বিজ্ঞপ্তিতে ইউএস-বাংলা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী (আইকাও প্রণোদিত) যেকোনো দুর্ঘটনা
পরবর্তী পূর্ণাঙ্গ তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ার আগ পর্যন্ত এ ধরনের অসমর্থিত মতামত প্রকাশ কোনো গণমাধ্যমের কাছেই কাম্য নয়। আইকাও’র এনেক্স ১৩ এর নিয়মানুসারে নেপালের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ এবং বিমান চলাচল বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় এ দুর্ঘটনা বর্তমানে তদন্তাধীন।
‘একটি দুর্ঘটনা তদন্তাধীন অবস্থায় এ ধরনের একটি প্রতিবেদন দু’টি অভিপ্রায় ব্যক্ত করে। এক. অযাচিতভাবে এয়ারলাইন্স ও ক্রুদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা। দুই. দুর্ঘটনা ঘটার প্রকৃত কারণ আড়াল করার চেষ্টা। ’
‘প্রতিবেদনে প্রকাশিত কোনো তথ্যের ভিত্তি নেই। কারণ এ দুর্ঘটনা সম্পর্কে গঠিত তদন্ত কমিটি এখন পর্যন্ত অফিসিয়ালি কোনো তদন্ত প্রতিবেদন বা কোনো বক্তব্য দেননি। ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ ‘দি কাঠমান্ডু পোস্ট’ এর প্রতিবেদনকে দূরভিসন্ধিমূলক বলে মনে করে। একইসঙ্গে বাংলাদেশের শুভাকাঙ্ক্ষীদের এ ধরনের মনগড়া ও ভিত্তিহীন প্রতিবেদনে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ করছে। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৭১৪ ঘণ্টা, আগস্ট ২৭, ২০১৮
এএ