সোমবার (০৩ জুলাই) সকাল ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদীয় কনফারেন্স রুমে এ বীজ বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে ময়মনসিংহ সদর উপজেলার বয়রা ইউনিয়নের ২০০ জন কৃষাণির প্রত্যেককে ৫ কেজি করে ধান বীজ দেয়া হয়।
বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম বলেন, বিনা ধান-১১ বন্যা সহিষ্ণু ধানের জাত। এ জাতের ধান গাছ টানা ৩ সপ্তাহ ধরে পানির নিচে থাকতে পারে। পানি নেমে যাওয়ার পর ১-২ সপ্তাহের মধ্যে আবার নতুন কুশি বের হবে। এর জন্য ফলন কমবে না বরং আগের মতোই ফলন পাওয়া যাবে। তবে বন্যার সময় অনুযায়ী ধান গাছের জীবনকাল ১০-১২ দিন বৃদ্ধি পেতে পারে।
‘স্ট্রেস টলারেন্ট রাইস ফর আফ্রিকা অ্যান্ড সাউথ ইস্ট এশিয়া’ (এসটিআরএসএ) প্রজেক্ট এর কান্ট্রি কো-অর্ডিনেটর অধ্যাপক ড. লুতফুল হাসানের সভাপতিত্বে বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ময়মনসিংহ অঞ্চলের কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মো. রেজাউল করিম।
বিশেষজ্ঞ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ময়মনসিংহ সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রুবিনা ইয়াসমিন এবং বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সম্প্রসারণ কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জিয়াউল হক।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন এসটিআরএসএ’র প্রধান গবেষক অধ্যাপক ড. মো. আশরাফুল হকসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২১ ঘণ্টা, ০৩ জুলাই, ২০১৭
আরএ