তিনি বলেছেন, ভারতসহ বিভিন্ন দেশ বাংলাদেশ থেকে পাট কিনে তারা তাদের দেশে পাটের ব্যবহার বাড়াচ্ছে। তাদের রিসার্স (গবেষণা) সেন্টার আছে।
মঙ্গলবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর পাট অধিদফতরে কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক আলোচনা সভায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
গোলাম দস্তগীর গাজী বলেন, ‘পাট আইন-২০১৭’ ও ‘পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন-২০১০’ শতভাগ বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশব্যাপী পাট পণ্য ব্যবহারের মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে পাট ভূমিকা রাখবে। পাট পণ্যকে রফতানির র্শীষে নিয়ে যেতে হবে।
‘‘একই সঙ্গে পাটের বহুমুখী ব্যবহার বাড়ানোর জন্য একটি ‘জুট গুডস রিসার্স অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টার' করার পরিকল্পনা সরকারের রয়ছে। যা ‘পাট আইন-২০১৭’ এর আওতায় এর পরিচালনার দায়িত্বে থাকবে পাট অধিদফতর। যেখানে পাটের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করা হবে এবং পাট খাতের উন্নয়নে বিশেষজ্ঞরা গবেষণার সুযোগ পাবেন। ’’
তিনি বলেন, আইনে নিধারিত ১৯টি পণ্যে পাটের মোড়ক ব্যবহার শতভাগ নিশ্চত করতে আরও বেশি ভ্রাম্যমাণ আদালত চালানো হবে।
এজন্য সকল ডিসিদের কাছে বার্তা পৌঁছানোর কথা বলেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী।
আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মিজানুর রহমান, পাট অধিদফতরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মো শামছুল আলম, পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) আবদুল জলিল, পরিচালক (পাট) তাহমিদা আহমেদ, সমন্বয় কর্মকর্তা মো. সওগাতুল আলম প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ২১০৬ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১৯
জিসিজি/এমএ