বুধবার (২০ নভেম্বর) মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে কৃষি সচিব মো. নাসিরুজ্জামানের সঞ্চালনায় মাসিক (নভেম্বর) এডিপি সভায় তিনি এ নির্দেশ দেন। সভায় মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ও মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, গতানুগতিক কাজ বাদ দিয়ে ইনোভেটিভ হতে হবে। ফসল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ইউনিয়নভিত্তিক নির্ধারণ করে জানাতে হবে। যদি একই ফসল নিয়ে কয়েকজন কাজ করেন তবে সবাইকে কাজ করতে হবে একটি টিম হিসেবে।
তিনি বলেন, ডাল ও তেল উৎপাদন বাড়াতে যারা কাজ করছেন তারা আগে থেকেই কী পরিমাণ বীজ উৎপাদন করবেন এবং তা থেকে কী পরিমান তেল ও ডাল পাওয়া যাবে তা নির্ধারণ করতে হবে। কতজন কৃষককে কী পরিমাণ বীজ দেওয়া হবে তাও জানাতে হবে।
প্রতিটি ইউনিয়নে ধান ও চালের আর্দ্রতা মাপার যন্ত্র সরবরাহ করা হবে বলে জানান কৃষি সচিব। প্রতিটি গ্রামে দু’টি করে নিরাপদ সবজি চাষের জায়গা নির্বাচিত করা হয়েছে; কৃষি সম্প্রসারণের মহাপরিচালক এমনটি জানান সভায়। গবেষণা কার্যক্রম জোরদার করার জন্য গোপালগঞ্জ জেলায় ২০ একর জায়গাজুড়ে কৃষি গবেষণা কেন্দ্র স্থাপনের কাজ এগিয়ে চলছে। কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জানান প্রতিটি জেলার বাজারে নিরাপদ খাদ্য কর্ণার স্থাপনের কাজ চলমান।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ২০, ২০১৯
জিসিজি/এএ