ঢাকা: বড় প্রতিষ্ঠান তুলনামূলক ছোট বা এসএমই প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পণ্য বা পণ্যের অংশবিশেষ সংগ্রহ করলে শিল্পায়ন বিস্তৃত হওয়ার সুযোগ পায়। ছোট প্রতিষ্ঠানগুলো ব্র্যান্ড ভ্যালু থাকা প্রতিষ্ঠানের পণ্য সরবরাহ করার মাধ্যমে দাঁড়িয়ে যায়; কর্মসংস্থান বাড়ে, পণ্য দ্রুত বাজারে পৌঁছানো যায়।
দেশের প্রধান রপ্তানিকারক খাত তৈরি পোশাক শিল্প। এ খাতের কারখানাগুলো একাধিক ছোট প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কাপড়, বোতাম, প্রিন্টিং ও প্যাকেজিং পণ্য সংগ্রহ করে পোশাক প্রস্তুত করে এবং তা বিভিন্ন ফরোয়ার্ডিং কোম্পানির মাধ্যমে জাহাজিকরণ করে থাকে।
দেশের একটি অটোমোবাইল কোম্পানি স্থানীয় বিভিন্ন এসএমই, ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প প্রতিষ্ঠানের কাছে থেকে পার্টস আউটসোর্সিং করে মোটরসাইকেল অ্যাসেম্বল করে থাকে। একইভাবে দেশীয় একটি বিখ্যাত ফ্যাশন ব্র্যান্ড ক্ষুদ্র কুটির শিল্পের উদ্যোক্তাদের কাছ থেকে পণ্য সংগ্রহ করে বাজারজাত করে থাকে।
দেশীয় শিল্পের বিকাশে এ ধরনের সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট (সরবরাহ ব্যবস্থাপনা) জরুরি। কিন্তু প্রয়োজনীয় নীতি, ব্যাংকিং সাপোর্ট ও বড় উদ্যোক্তাদের সহায়তার অভাবে পণ্য সরবরাহ ব্যবস্থাপনা বিকশিত হচ্ছে না। এ বিষয়ে বাংলাদেশ রিকন্ডিশন্ড ভেহিকেলস ইমপোর্টার্স অ্যান্ড ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বারভিডা) সভাপতি ও জাপানিজ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন ইন ঢাকা (জেসিআইএডি)-এর উপদেষ্টা আব্দুল হক বলেন, সাপ্লাই চেইন উন্নত দেশগুলোতে একটি অনিবার্য উৎপাদন ব্যবস্থা। সেখানে বড় একটি গাড়ি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান গাড়িটি অ্যাসেম্বল করছে। তার সাথে শতাধিক কারখানার কেউ লাইট তৈরি করে, কেউ টায়ার করছে, কেউ নাট তৈরি করছে, গ্লাস ফ্যাক্টরি গ্লাস করছে—যাদের বলা হয় সাপ্লাই চেইন। আমাদের এখানেও আছে, কিন্তু এটা খুব কম। আর এটা প্রসারিত না হওয়ার পেছনে রয়েছে সরকারের ভ্রান্ত নীতি। যেমন ধরুন, প্যাকিং ম্যাটারিয়ালে কার্টন যদি মূল কারখানাটি করে থাকে তাহলে ট্যাক্স দেওয়া লাগবে না। একই কার্টন যদি অন্য একটি কারখানা প্রস্তুত করে সরবরাহ করে তাহলে তাকে ট্যাক্স দিতে হবে। এর ফলে ওই ছোট কারখানাটির উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
দেশের রপ্তানি বাণিজ্যের ৮৫ ভাগ জুড়ে আছে তৈরি পোশাক শিল্প। এ খাত বৈদেশিক মুদ্রা আহরণের পাশাপাশি বিপুলসংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থান তৈরির মাধ্যমে অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। তৈরি পোশাক খাত পণ্য সরবরাহে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে তুলনামূলক ছোট ও ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানকে দাঁড়াতে সহায়তা করতে পারে।
সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্টের মাধ্যমে পণ্য উৎপাদিত হলে কাঁচামাল, পণ্যের অংশ, অসম্পূর্ণ পণ্য (আনফিনিশড প্রোডাক্ট) কম দামে যেমন পাওয়া যায়, তেমনি আউটসোর্সিং করা প্রতিষ্ঠানটি টেকনোলজি সরবরাহ করার মধ্য দিয়ে সরবরাহকারী এসএমই বা ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানটিকে সক্ষম ও দক্ষ করে; সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানটি দক্ষতা অর্জন করে; দ্রুত উৎপাদনে সহায়তা করে এবং রপ্তানিতে লিড টাইম (কার্যাদেশ ও পণ্য সরবরাহের মধ্যবর্তী সময়কাল) কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে পারে।
বাংলাদেশে প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক খাতে আউটসোর্সিং হচ্ছে, যা সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট গড়ে উঠতে ভূমিকা রাখছে। তবে আরও বেশি ভূমিকা রাখতে পারে বলে মনে করছেন উদ্যোক্তারা। এজন্য প্রয়োজনীয় নীতি সহায়তা ও কার্যকরভাবে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে নজরদারির প্রয়োজন।
এ বিষয়ে তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সাবেক সহ-সভাপতি আবদুর রহিম ফিরোজ বাংলানিউজকে বলেন, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্সের সার্টিফায়েড কারখানা ছাড়া কাজ করতে পারে না। এর ফলে একটি বড় কারখানা ইচ্ছা করলেও কোনো ছোট ও নতুন কারখানায় কাজ করাতে পারে না। কারণ এসব কারখানা সার্টিফায়েড নয়। ছোট কারখানা ও নতুন গড়ে ওঠা কারখানা অ্যাকর্ড বা অ্যালায়েন্সের সনদ সংগ্রহের মতো কমপ্লায়েন্স হওয়া খুব কঠিন।
তিনি আরও বলেন, ভারত ও চীনের বস্ত্র খাতের উদ্যোক্তারা এ ধরনের সুবিধা ভোগ করে থাকেন। সেখানকার বড় কারখানাগুলো সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্টের আওতায় কাজের অংশবিশেষ ছোট কারখানাকে দিয়ে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে করে থাকে। এতে সেখানকার ছোট কারখানাগুলোর সক্ষমতা অর্জিত হয়, কারখানাগুলো দাঁড়িয়ে যায়। আবার বড় কারখানাগুলোও মূল পণ্যটির অংশ বা অংশবিশেষ দ্রুত করিয়ে নিতে পারে।
বারভিডার সভাপতি ও জেসিআইএডি’র উপদেষ্টা আব্দুল হক বলেন, শিল্প পলিসি, শিল্প উন্নয়ন পলিসি এবং ট্যাক্স পলিসি সবগুলো সমন্বয়ের মাধ্যমে ছোট ছোট শিল্পকে বিকাশের পথ উন্মুক্ত করতে হবে। কারণ ছোট ছোট কারখানায় লাভ বেশি, বেশি কর্মসংস্থান হয়, উৎপাদন খরচ কম হয়। এভাবে ছোটদের অনুপ্রাণিত করতে হবে। কিছু বড় কারখানা নিজেরাই সব করতে চাইছে। এতে উৎপাদনের ক্ষেত্রে লিড টাইম (কার্যাদেশ ও পণ্য সরবরাহের মধ্যবর্তী সময়কাল) রক্ষা করা কঠিন করে তুলছে। বিশেষ করে তৈরি পোশাক খাতে বাংলাদেশে দক্ষ ও সস্তা শ্রম থাকলেও লিড টাইম প্রধান প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছে। রপ্তানিকারকরা বলছেন, যোগাযোগ, বন্দর ও জাহাজিকরণের ক্ষেত্রে দেরি হয়ে যায়। এতে বাড়তি খরচ গুনতে হয়, কখনো শিপমেন্টও বাতিল হয়ে যায়। শক্তিশালী সাপ্লাই চেইন গড়ে তুলতে পারলে উৎপাদন খরচের পাশাপাশি কম সময়ে পণ্যটি রপ্তানি করা সম্ভব।
বারভিডা সভাপতি আরও বলেন, এখন কিছু কিছু বড় শিল্প গ্রুপ ঝালমুড়ি, চানাচুরও তৈরি করছে। ঝালমুড়ি কেন বড় কারখানা করবে? এগুলো করতে ছোট হাজার হাজার কারখানা গড়ে উঠবে, কর্মসংস্থান হবে। এজন্য নীতিমালার বড় ধরনের সংস্কার প্রয়োজন। যেখানে ঘোষণা থাকবে ছোট ও মাঝারি তথা ব্যাকওয়ার্ড বা ফরোয়ার্ড লিংকেজ কারখানাগুলো এভাবে সংযোজিত হবে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশের শিল্পনীতির সমস্যা আছে।
তিনি বলেন, আমাদের এখানে ছোট কারখানাগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ছোট ছোট কারখানার বিকাশে নীতি গ্রহণের দায়িত্ব দেশে শীর্ষ ব্যবসায়ী সংগঠন এফবিসিসিআই-ডিসিসিআই নিতে পারে। এসব বিষয়ে সেখানে গবেষণা হওয়ার দরকার ছিল; উচ্চতর পেশাজীবীর দায়িত্ব পালন করতে পারতো। যেখানে এসব বিষয়ে গবেষণা হবে, ইনিস্টিটিউশন বলতে যা বোঝায়, বাংলাদেশে মূল্যায়ন খুবই কম। সব কিছু রাজনীতিকরণের মাধ্যমে নষ্ট হয়ে গেছে।
তুলনামূলক ক্ষুদ্র ও এসএমই খাতের বিকাশে কাজ করে সরকারের শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন এসএমই ফাউন্ডেশন। প্রতিষ্ঠানটি এসএমই খাতের শিল্পগুলোকে সাপ্লাই চেইনে যুক্ত করার কাজ করছে। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আনোয়ার হোসেন চৌধুরী বাংলানিউজকে বলেন, যেসব কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান আছে, তারা এসএমই-এর ছোট প্রতিষ্ঠানকে সহায়তা করবে। কীভাবে করবে, তাদের পণ্য উৎপাদনে সহায়তা করবে, পণ্যের গুণগত মান উন্নয়নে প্রশিক্ষণ দেবে, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পায়—এমন বিষয়ে তারা সহায়তা দেবে।
এসএমই ফাউন্ডেশন ম্যাচ মেকিং প্রোগ্রামের আওতায় তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছে। এর মাধ্যমে সাপ্লাই চেইনের মূল প্রতিষ্ঠান ও ব্যাকওয়ার্ড বা ফরোয়ার্ড লিংকেজ প্রতিষ্ঠান দুই পক্ষেরই সুবিধা হয়। আমরা এ ধরনের প্রোগাম করতে যাচ্ছি, যেখানে ছোট উৎপাদনকারীরা প্রদর্শনী করবে। বড়রা এসে দেখবে ছোটদের পণ্যগুলো কীভাবে কিনে তাদের বৃহদায়তন উৎপাদনে কাজে লাগাবে। কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোর কী ডিমান্ড আছে, তারা কী চায়, কী ধরনের পণ্য চায়, কী ধরনের মানসম্পন্ন পণ্য চায়—এভাবে পারস্পরিক আলোচনা করবে। এখানে ব্যাংক থাকবে, তারা সম্ভাবনা নিরূপণ করে এগিয়ে আসবে। এভাবে শক্তিশালী সাপ্লাই চেইনের মাধ্যমে শিল্পায়ন ত্বরান্বিত হবে। এর মাধ্যমে ছোট ও বড় উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে যে ব্যবধান আছে, তা দূর হবে; যোগ করেন আনোয়ার হোসেন চৌধুরী।
বাংলাদেশে সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্টে আউটসোর্সিংয়ের অবস্থা
সাপ্লাই চেইন ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশে যেসব প্রতিষ্ঠান পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাত করছে, এসব প্রতিষ্ঠানের দেশ-বিদেশের বাজারে বেশ সুনাম অর্জন করেছে। এর বাইরে বিভিন্ন খাতের আরও অনেক প্রতিষ্ঠানের আউটসোর্সিং করার সুযোগ রয়েছে।
এসব বড় ব্র্যান্ড সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্টের সব ক্ষেত্রেই মানসম্পন্ন পণ্য সংগ্রহ করতে পারছে, এমন না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ভালো করলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে। মূল প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রযুক্তির ব্যবহার, কারিগরি সহায়তা দেওয়া, ছোট প্রতিষ্ঠান থেকে আউটসোর্সিংয়ে দাম বাড়ানো এবং সরকারের নীতি সহায়তার মাধ্যমে ব্যাংকিংসহ অন্যান্য সুবিধা নিয়ে এগিয়ে আসা জরুরি বলে মনে করেন উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী নেতারা।
শিল্পায়নের ক্ষেত্রে মূল শিল্পের সহযোগী ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ শিল্পের বিকাশের ক্ষেত্রে সরকারি নীতি বৈষম্যমূল্যক বলে উল্লেখ করেন গার্মেন্টস অ্যাক্সেসরিজ ও প্যাকেজিং উৎপাদন ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএপিএমইএ) সভাপতি আল শাহরিয়ার আহমেদ। বাংলানিউজকে তিনি বলেন, এই নীতির বৈষম্যের কারণে দেশের প্রধান রপ্তানি শিল্প এগিয়ে গেছে। কিন্তু সেভাবে ওই শিল্পের ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ শিল্প বেগবান হতে পারেনি।
আল শাহরিয়ার আহমেদ আরও বলেন, যারা তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক তারা বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, কাস্টমসের সুবিধাসহ সব ধরনের সুবিধা পাচ্ছে। কিন্তু তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের মতো প্রচ্ছন্ন রপ্তানিকারক অ্যাক্সেসরিজ ও প্যাকেজিং খাত কোনো সুযোগ সুবিধাই পাচ্ছে না।
সাপ্লাই চেইন ব্যবস্থাপনায় অ্যাক্সেসরিজ ও প্যাকেজিং পুরোটাই বিদেশ নির্ভর। অথচ আমদানির ক্ষেত্রে এ খাত কোনো সহায়তা পাচ্ছে না; জানান এই ব্যাকওয়ার্ড শিল্প খাতের নেতা।
বাংলাদেশে নীতি সহায়তার ক্ষেত্রে পোশাক খাত বলতে শুধু পোশাক খাতকেই বোঝায়, পোশাক শিল্প খাত সংশ্লিষ্ট অন্যান্য যে সহযোগী খাত আছে তাদের সহযোগিতা দেওয়া হয় না উল্লেখ করে আল শাহরিয়ার আহমেদ বলেন, যদি এই ব্যাকওয়ার্ড খাতকে বেগবান করতে হয়, যদি প্রতিযোগিতায় সক্ষম করে তুলতে হয় তাহলে সরকার তথা বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, এনবিআর বা অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে মূল রপ্তানিকারক যে সহায়তা পায়, সাপ্লাই চেইনের ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ শিল্পকেও তা দিতে হবে। তৈরি পোশাক শিল্প সংশ্লিষ্ট ব্যাকওয়ার্ড শিল্পের কাঁচামাল তৈরির শিল্প গড়ে ওঠার জন্য নীতি সহায়তা দেওয়া জরুরি।
তিনি বলেন, তৈরি পোশাক শিল্পের কারখানা যেমন অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্সের অনুমোদিত অ্যাক্সেসরিজ ও প্যাকেজিং কারখানাগুলোও সেভাবে অনুমোদিত। সে ক্ষেত্রে সাপ্লাই চেইনের আওতায় ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করতে সমস্যা নেই। তবে কোনো ব্যাংকওয়ার্ড কারখানা যদি অ্যাকর্ড-অ্যালায়েন্স অনুমোদিত না হয়, সে ক্ষেত্রে অ্যাকর্ড-অ্যালায়েন্সভুক্ত তৈরি পোশাক কারখানা কাজ করতে পারবে না, সেটা ভিন্ন কথা।
এ ক্ষেত্রে যেসব কারখানার অ্যাকর্ড-অ্যালায়েন্সের সনদ নেই, সেই প্রতিষ্ঠানকে সরকারের নীতি সহায়তা দিতে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ শিল্পখাতের উদ্যোক্তা আল শাহরিয়ার আহমেদ।
বাংলাদেশ সময়: ০১৫১ ঘণ্টা, মার্চ ২০, ২০২৫
জেডএ/এমজেএফ/এজে