বাংলানিউজকে এ তথ্য জানিয়েছেন চাকরি ও দক্ষতা উন্নয়ন মেলা স্টিয়ারিং কমিটির আহবায়ক ও কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. আশরাফুল আবছার।
তিনি জানান, উখিয়া ও টেকনাফকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে উপজেলা ভিত্তিক অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে পর্যায়ক্রমে সবাইকে নিয়োগ দেওয়া হবে।
ইন্টার সেক্টর কো-অর্ডিনেশন গ্রুপ (আইএসসিজি) ও এনজিও সংস্থার সহযোগিতায় শনিবার (৬ জুলাই) কক্সবাজারের উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে দিনব্যাপী এ মেলার আয়োজন করে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন। বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে চাকরি প্রার্থী কয়েক হাজার তরুণ-তরুণী মেলায় অংশ নেন।
মেলায় দেশি বিদেশি সংস্থার ৭৩টি স্টল বসানো হলেও মাঠে পানি জমে যাওয়ায় সেই স্টলগুলোতেও কোনো কাজ পরিচালনা সম্ভব হয়নি।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেনের সভাপতিত্বে মেলার উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথি ছিলেন এনজিও ব্যুরোর মহাপরিচালক ও সরকারের অতিরিক্ত সচিব কে.এম.আবদুস সালাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন কক্সবাজার পুলিশ সুপার এ.বি.এম মাসুদ হোসেন বিপিএম, কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এড. সিরাজুল মোস্তফা, সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র মুজিবুর রহমান, আইএএসসিজির সিনিয়র কো-অর্ডিনেটর নিকোল এপিটিং,আইওএম এর ডেপুটি চিফ অফ মিশন ম্যানুয়াল ডিন কাইদুমচাই ও উখিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হামিদুল হক চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এনজিও ব্যুরোর মহাপরিচালক ও সরকারের অতিরিক্ত সচিব কে.এম.আবদুস সালাম বলেন, রোহিঙ্গাদের জন্য যে বরাদ্দ আসছে সেখান থেকে ২৫ শতাংশ স্থানীয়দের জন্য বরাদ্দের বিষয়টি নিশ্চিত করার পাশাপাশি স্থানীয়দের জীবনমান উন্নয়নে বিভিন্ন দিক গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ০৫১৭ ঘণ্টা, জুলাই ০৭,২০১৯
এসআইএস