ঢাকা: রাজধানী ঢাকায় নানা কারণে নির্দিষ্ট এলাকার দোকানপাট ও বেশ কিছু মার্কেট প্রতিদিন বন্ধ রাখা হয়। তাই কোথাও যাওয়ার পরিকল্পনা

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, শুধু রোগ বা দুর্বলতার অনুপস্থিতিই স্বাস্থ্য নয়, বরং স্বাস্থ্য হচ্ছে শারীরিক, মানসিক ও সামাজিকভাবে

অনেক সময় প্রেমের সম্পর্ক ভাঙে দুজনের সম্মতিতেই। কখনো বা একজনের ইচ্ছায়, কখনো আবার দুজনেরই উদাসীনতায়। এক কথায় প্রেম যেমন মধুর

প্রচণ্ড গরমের মধ্যে আজ বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখ। রোদের মধ্যে ঘোরাঘুরি করে বাসায় ফিরে যদি বানানো যায় জিভে জল আনা পোড়া আমের

মুখের ত্বক সবচেয়ে নাজুক। অনেক সময় সানস্ক্রিন ব্যবহার করেও ক্ষতিকর সূর্যরশ্মি থেকে রক্ষা পাওয়া যায় না। তাই ত্বকের রোদে পোড়া দাগ দূর

ত্বকে বয়সের ছাপ পড়া শুরু হয় চোখের চারপাশ থেকে। চোখের চারপাশের ত্বকে হালকা কুচকানো দাগ বা ভাঁজ পড়তে শুরু করলেই বুঝতে হবে এখন সময়

বাঙালির পাতে বাহারি ভর্তা, সঙ্গে কাঁচামরিচ আর পেঁয়াজ! ব্যস, পেটতো ভরবেই, একইসঙ্গে মনও জুড়াবে। পহেলা বৈশাখে বাংলা নববর্ষকে সাদরে

এখন বাজারেজুড়ে রাজত্ব চালাচ্ছে লাল-সবুজ তরমুজ। গরমে শরীরের পানিশূন্যতা দূর করার ক্ষেত্রে ফলটির তুলনা হয় না। তবে অনেকেই তরমুজ

প্রেসার, ওজন বেশি, ডায়াবেটিস বা কোলেস্টেরলের সমস্যা? প্রতিদিন সকালে এক কাপ মোরিঙা ম্যাজিক চা পান করুন। শারীরিক নানা সমস্যার সমাধান

সকালে ঘুম থেকে উঠেই শুরু হয় সারা দিনের কর্মযুদ্ধ। আর তাই সারা দিনের কর্মশক্তিও পুঁজি করে নিতে হবে সকালেই। কীভাবে? জেনে নিন: পানি

বেশ কিছু দিন থেকেই চলছে তাপপ্রবাহ। আর এই গরমে এসি ছাড়া থাকা দায়। ঘরে না চালালেও কাজের জায়গায় এসির বাতাসে কনকনে ঠাণ্ডা। ফলে

ঈদ মানেই ভুরিভোজ খাওয়া-দাওয়া। আর যেকোনো উৎসবে ঘরে বসেই খুব সহজে বানাতে পারেন লাউয়ের কোপ্তা। কোপ্তা এমনিতেই সুস্বাদু একটি খাবার।

চা পছন্দ করেন না, এমন মানুষ খুব কমই আছেন। চায়ের জন্য নির্দিষ্ট সময়ের প্রয়োজন হয় না। দিন কিংবা রাত যে কোনো সময়েই আমরা চা পান করে থাকি।

গরমের সময় বাইরে থেকে এসে এক গ্লাস ঠাণ্ডা পানি আমাদের অনেক স্বস্তি দেয়। আর এ স্বস্তি আরও অনেক বেড়ে যায় একটু আইসক্রিম খেলে। এছাড়া

মেকআপ করেছেন, কিন্তু আপনাকে দেখলে মনে হবে কোনো প্রসাধনীই ব্যবহার করেননি। অথচ আপনাকে দেখতেও লাগবে আকর্ষণীয়। সীমিত প্রসাধনী ব্যবহার

সারাদিন ঘরে-বাইরে কাজ শেষে ফিরে খুব ক্লান্ত লাগছে, আবার এখনই যেতে হবে কোনো অনুষ্ঠানে। এদিকে ত্বকের ক্লান্তিভাব কাটিয়ে তৈরি হতে অনেক

ঈদ মানেই স্পেশাল সব খাওয়া-দাওয়া। প্রতিদিনের মতো মাংস ঝোল-ভুনার পরিবর্তে ঈদের জন্য স্পেশাল রেসিপি জেনে নিন: মাটন কোরমা যা যা লাগবে:

যেকোনো উৎসবে ভুরিভোজের পরও ভোজনরসিক বাঙালির পেটে মিষ্টি খাওয়ার জায়গা খানিকটা থেকেই যায়। আর সাধারণত স্পেশাল দিনে রসগোল্লা খেয়ে

উৎসব মানেই রং। আর সে রং আরও গাঢ় করে তোলে মেহেদির নকশা। হাতজুড়ে ভরাট, দীর্ঘ কারুকার্যময় ডিজাইন ঈদে যোগ করে ভিন্নমাত্রা। তাইতো মেহেদি

রোজার ঈদে খুশির দিনে মজার মজার খাবারতো সবারই চাই, একদিন না হয় নিয়ম না মেনেই ভোজন চলুক, তবে কিছু বিষয় খেয়াল রেখে খেলেই শরীরের জন্য ভালো