ইচ্ছেঘুড়ি
বনমোরগ দেখতে খুবই সুন্দর। মুরগিরা আকারে একটু ছোট। মোরগ দেখতে বেশি সুন্দর। খুব চালাক পাখি এরা। বাংলাদেশের সুন্দরবন ও পাহাড়ি
বড় আকারের এ পাখিটির নাম শামুকভাঙা। শামুকখোল, শামুকখেকোও বলা হয়। ইংরেজি নাম Asian open-bill। বৈজ্ঞানিক নাম Anastomus oscitans। শরীরের মাপ ৯৯
সাদা ঠোঁটের কালো রঙের পাখিটির নাম কালকূট। কালকুঁচও বলে এদের। ইংরেজি নাম Common Coot। বৈজ্ঞানিক নাম Fulica atra। শরীরের মাপ ৪০ সেন্টিমিটার। লেজ
অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০২২-এ ছোটদের জন্য প্রকাশিত সেরা পাঁচ বইয়ের অলংকরণের জন্য পাঁচ শিল্পীকে পুরষ্কৃত করেছে শিশুসাহিত্যিক
পাহাড়-টিলাময় গভীর জঙ্গলই এদের পছন্দ। নিরিবিলি থাকতে পছন্দ করে। এককালে দেশের বৃহত্তর সিলেট ও চট্টগ্রামে ছিল। এখন বিলুপ্তির পথে।
পৃথিবীটা যখন একেবারে নতুন তখনকার কথা। নানবোজোদের বাড়ির পাশে ছিল বিশাল এক ঝরনা। আর ঝরনাটির কাছেই ছিল বিস্তীর্ণ তৃণভূমি। ঘাস ও
আয় আয় চাঁদ মামা টিপ দিয়ে যা। চাঁদের কপালে চাঁদ টিপ দিয়ে যা ... কী? ছোট্টবেলার কথা মনে পড়ছে। হুম, পড়ারই কথা। ছোট্টবেলায় মা কত না মধুর করে
পাখিরা ফুলের মধু খায়, কিন্তু মৌমাছি ভরা মৌচাক ভেঙে মধু খান- এমনটি কিন্তু সচরাচর শোনা যায় না। ব্যতিক্রমী সেই পাখিটির নাম মধুবাজ।
অনেকে বনমোরগ-মুরগির সঙ্গে গুলিয়ে ফেলেন পাখিটিকে। চলাফেরা-স্বভাবে মিল থাকলেও মথুরার রূপ নজরকাড়া। লম্বা, সুদৃশ্য লেজ আর মাথায় লম্বা
লম্বা পাওয়ালা সুন্দর এ পাখিটির নাম লাল লতিকা হট্টিটি। তবে হট্টিটি নামেই আমাদের কাছে বেশি পরিচিত। ইংরেজি নাম Redwattled Lapwing। বৈজ্ঞানিক নাম
মাঠের পাখি ধুলোচাটা। তবে বালুচাটা, ধুলোচাটা, বাগেরহাটে মেঠাচড়ুই নামেও পরিচিত। সুযোগ পেলেই ধুলোবালিতে গা ডুবিয়ে শরীরের কীট ছাড়ায়
শীত এলে খেজুর গাছে ঝোলে মাটির হাঁড়ি, ভোরের আবছা আলোয় যাই গাছির বাড়ি। সকালের ঠাণ্ডা রসে প্রাণ যায় ভরে, কাঁচারসের পায়েসের ঘ্রাণ
ঢাকা: সকালে কিছুতেই ঘুম থেকে ওঠানো যায় না তোমাকে। আম্মু এসে পেটে, কোমরে সুড়সুড়ি দিতেই খিলখিলিয়ে বিছানায় উঠে বসো। আবার ছোট ভাই-বোনের
দাদুর বিড়াল বলে আমরা কেউ কিছু বলতে পারি না। দাদুর মতো বিড়ালটিও মুরুব্বি হয়ে গেছে। দাদু বিড়ালটিকে অনেক ছোট থেকে পালছেন। বিড়ালটি
একটা ঘরে একটা বিড়াল একটা ইঁদুর মিলে ঘরের সকল খাবারগুলো খাচ্ছিলো বেশ গিলে। বিড়াল বেটা এটা-ওটা সামনে যা-ই পায় ইঁদুর ও তার ছানা নিয়ে
টুশি কিছুতেই রাফিনকে খেলতে নেবে না। টুশির সঙ্গে বিড়াল ছানার মা পুশিটাও। টুশি বলে, না মা ওকে খেলতে নিও না। কারণ ওর দাঁত নেই। দাঁত না
ছোট বেলায় অনেক ভূত পেতনির গল্প শুনেছি আমার দাদির কাছে। বর্তমানে দাদি পৃথিবীতে নেই। তিনি আজব আজব সব জিন ভূতের গল্প বলে গেছেন।
হেমন্ত এলে ঘরে ওঠে সোনা রঙের ধান হৃদয় খুলে কৃষক হাসে মনে খুশির বাণ। মনের সুখে ধান উড়িয়ে কৃষাণী গায় গান নতুন ধানের মধুর গন্ধে
ঢাকা: স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদযপন উপলক্ষে আগস্ট মাস জুড়ে শিশু-কিশোরদের অনলাইন আবৃত্তি প্রতিযোগিতা
চট্টগ্রাম: চট্টগ্রাম মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. ইসমাইল খান বলেছেন, তরুণদের বঙ্গবন্ধুর আদর্শই অনুপ্রেরণা
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন
