অর্থনীতি-ব্যবসা
বিরোধ নিষ্পত্তিতে সরকারকে ছয় মাসের সময় বেঁধে দিল এস আলম গ্রুপ
সূচকের সঙ্গে লেনদেনও কমেছে পুঁজিবাজারে
এভাবেই বাংলানিউজকে তার অভিজ্ঞতার কথাগুলো বলছিলেন রাজধানী সংলগ্ন আমিনবাজার পাইকারি আড়তের ব্যবসায়ী সানোয়ার হোসেন। প্রায় ৩০ বছর
রোববার (২৬ আগস্ট) দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের একথা জানান তিনি। কাঁচা চামড়া রফতানির পরিকল্পনা নেই জানিয়ে তোফায়েল আহমেদ বলেন, কাঁচা
রোববার (২৬ আগস্ট) বেলা ১টা থেকে আমদানি-রফতানি শুরুর পর যথারীতি প্রাণবন্ত হয়ে উঠেছে বন্দর। আমদানি পণ্য খালাসে ব্যস্ত সময় পার করছেন
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, লবণ না দেওয়ায় চামড়াগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এমন অবস্থায় পৌঁছেছে যে এগুলো এখন ফেলে দিতে হবে। সঠিক সময়ে লবণ না পাওয়া ও
তবে ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, গত দুই বছর ট্যানারি মালিকরা ঈদের আগে বিভিন্ন অজুহাত তুলে বকেয়া টাকা পরিশোধ করেনি। এমনকি, আন্তর্জাতিক
শনিবার (২৫ আগস্ট) ঈদের পর প্রথম চামড়ার এ হাটে জমজমাট বেচাকেনা হয়েছে। সারাদেশে ট্যানারি মালিকদের কারসাজিতে চামড়ার দামে ধস নামলেও
বড় বিক্রেতারা বলছেন, বছরের পর বছর ধরে মহাজনদের কাছে তাদের কোটি-কোটি টাকা বকেয়া পড়ে থাকায় তারা ন্যায্য মূল্যে চামড়া কিনতে পারছেন না।
ঈদ মৌসুমে বিভিন্ন ট্যানারিতে চুক্তি ভিত্তিতে কাজ করতে আসা শ্রমিকদেরও দুর্ভোগের কমতি নেই। এখানে নেই পর্যাপ্ত খাওয়া-দাওয়া ও
অবশ্য আড়তদারদের দাবি সরকার নির্ধারিত দামেই চামড়া কিনেছেন তারা। চামড়ার বাজার মন্দার জন্য একে-অপরের দোষ দিচ্ছে তারা। পাইকারি
কিন্তু এবছর কোরবানি পশুর চামড়ার দাম কম হওয়ায় অনেকে বিক্রি না করে মাটিতে পুতে রেখেছেন। আর মাদরাসার ছাত্রদের মধ্যে যারা চামড়া সংগ্রহ
বলা যায়, চামড়া কেনা শেষ। এখন ট্যানারিতে পাঠানোর পালা। আড়তদাররা চামড়া নিয়ে গুদাম বোঝাই করে রেখেছেন। চামড়ায় লবণ মাখানোও শেষ, এখন শুধু
শুক্রবার (২৪ আগস্ট) নগরীর কাঁচা বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। কারওয়ানবাজারে পাইকারিতে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ১শ’ টাকা দরে
বৃহস্পতিবার (২৩ আগস্ট) সন্ধ্যায় লক্ষ্মীপুর শহরে ১০০ গ্রাম কাঁচা মরিচ ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। সে হিসেবে কাঁচা মরিচের
বেশিরভাগ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম দিন দিন বাড়লেও কোরবানির পশুর চামড়ার দাম কমছে। গত বছর যে দামে ছাগলের চামড়া বিক্রি হয়েছে এবার সেই
দাম কম হলেও গরুর চামড়ার তবু কিছুটা গতি হয়েছে। কমবেশি যাইহোক ব্যবসায়ীরা পেয়েছেন। কিন্তু যারা ছাগলের চামড়া কিনেছিলেন তাদের অবস্থা
যেমন চুয়াডাঙার শাহিন ব্যাপারী হাটে ৪০টি গরু তুলেছিলেন এবার। এরমধ্যে ২০টি গরু বিক্রি করেছেন চার লাখ টাকা লোকসানে। আরও ২০টি গরু রয়ে
বৃহস্পতিবার (২৩ আগস্ট) সরেজমিনে সাভার চামড়া শিল্পনগরী ঘুরে এমন অভিযোগ পাওয়া গেছে। ক্ষুদ্র চামড়া ব্যবসায়ী ওসমান মোল্লা
এসব চামড়ার মধ্যে পশুর দাম ভেদে চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়। যেমন লাখ থেকে ওপরে কেনা দামের ষাঁড়ের চামড়া গ্রাম-পাড়া ও মহল্লা থেকে তিনি
বৃহস্পতিবার (২৩ আগস্ট) সকাল থেকে হাজারীবাগ ট্যানারি এলাকায় ঘুরে দেখা যায়, চামড়ার ব্যবসার আগের সেই জমজমাট চিত্র এবার নেই। পুরো
গ্রামে-গ্রামে ঘুরে প্রতি পিচ চামড়া ৬০০ টাকা দরে কিনে ঢাকায় এনে বিক্রি করতে পারছেন না। বললেন, এক ট্রাক মাল আনতে খরচ হয়েছে ১০ হাজার
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন