ভারত
ধীরে ধীরে কলকাতায় কাজকর্ম শুরু হচ্ছে পুরোদমে। এরমধ্যেই রাজ্যে ফিরেছে লক্ষাধিক পরিযায়ী শ্রমিক ও বিভিন্ন প্রান্ত আটকে থাকা
এ প্রতিবেদন অনুযায়ী, শুধু কলকাতায় বাতিস্তম্ভ ভেঙে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে প্রায় ৩৫ কোটি রুপির বেশি। এ ক্ষতি এত সহজে কাটিয়ে ওঠা সম্ভব নয়
রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ, গুজরাট, মহারাষ্ট্র, পাঞ্জাব, হরিয়ানার মতো রাজ্যের ৫০টি জেলায় হাই অ্যালার্ট জারি করেছে
এ যেন এক অশনিসংকেত গোটা কলকাতার প্রায় সর্বত্রই। ফলে শহর কলকাতাসহ রাজ্যের বিভিন্ন জেলাগুলোয় জায়গায় জায়গায় চলছে বিক্ষোভ ও
অবশ্য কয়েকদিন আগেই নামাজ স্থগিত করে দিয়েছে আয়োজক খিলাফত কমিটি। খিলাফত কমিটির কলকাতা শাখার সম্পাদক সৈয়দ মহম্মদ সঈদ বলেন, একেতো
শনিবারই (২৩ মে) কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে সেনার সাহায্য চেয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। এতে সায়ও দিয়েছে মোদী
সময় যত গড়াচ্ছে, ততই ধৈর্যের বাধ ভেঙে পড়ছে শহরবাসীর। চূড়ান্ত অসহায় অবস্থায় দুর্ভোগের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন কলকাতার বাসিন্দারা।
বুধবার (২০ মে) রাতে তিনি এসব কথা জানান। পশ্চিমবঙ্গ উপকূলে ঘণ্টায় ১৮৫ কিলোমিটার বেগে আছড়ে পড়ে আম্পান। করোনার এই দুর্দিনে
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম আনন্দ বাজার বলছে বুধবার (২০ মে) সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। মুখ্যমন্ত্রী
আলিপুর আবহাওয়া দফতর বলছে, বিকেল সাড়ে ৪টা নাগাদ কলকাতায় বাতাসের গতিবেগ ছিল ১০৫ কিলোমিটার। কলকাতা পুলিশ বলছে, শহরের অন্তত ২৭টি
জানা যায়, বুধবার ( ২০ মে) স্থানীয় সকাল ১১টা ২৪ মিনিট নাগাদ বাঁকুড়ায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়। যার উৎসস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ১১ কিলোমিটার
কিছুক্ষণ আগে ঝড়টির এগোনোর গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ছিল ১৪ কিমি। এখন ২০ কিলোমিটার এগোচ্ছে ঘণ্টায়। অর্থাৎ স্থলভাগের যত কাছে আসছে ততই গতি
এছাড়া আবহাওয়া দফতরের দেওয়া তথ্য অনুসারে, উড়িষ্যার পারাদ্বীপ থেকে ১২৫ কিলোমিটার, পশ্চিমবঙ্গের দীঘা থেকে ২১০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে
এর আগে জানা যায়, দীঘার সমুদ্র পাড়ে আছড়ে পড়তে পারে আম্পান। অর্থাৎ বোঝাই যাচ্ছে আম্পান তার গতিপথ পাল্টেছে এবং তার ফলে কিছুটা গতিক্ষয়
বুধবার (২০ মে) দুপুরের পর রাজ্যের দীঘার সমুদ্র সৈকতে আছড়ে পড়তে চলেছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়। ওই সময় ঘূর্ণিঝড়ের বেগ হতে পারে
কলকাতার আবহাওয়াবিদরা বলছেন, ২০০৯ সালে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া আয়লা কিংবা ২০০৭ সালের সিডর থেকেও ভয়ঙ্কর রূপ নিতে পারে আম্পান।
ঘূর্ণিঝড়টি এরইমধ্যে সুপার সাইক্লোন রূপ নিয়েছে। বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে বুধবার সকাল ৬টা থেকে মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
আম্পানের বর্তমান অবস্থান পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর জেলার দীঘা সমুদ্র থেকে মোটামুটি ৯০০ কিলোমিটার দূরে। বর্তমানে ঘূর্ণিঝড়টির গতি
সর্বশেষ বুলেটিন অনুযায়ী, বর্তমানে ঘূর্ণিঝড়টি উড়িষ্যার পারাদ্বীপ থেকে ৯৮০ কিলোমিটার দক্ষিণে, বাংলাদেশের খেপুপুরা থেকে ১,২৫০
উত্তর শহরতলির বাগুইআটির বাসিন্দা ছিলেন দেবেশ রায়। বুধবার তাকে তেঘরিয়া এলাকার উমা নার্সিং হোমে ভর্তি করা হয়েছিলো। দীর্ঘদিন ধরেই
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন