ধৈর্য্য কিংবা সবরের মধ্যে আল্লাহর অনুগ্রহ ও কল্যাণ রয়েছে। হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) সকল পরিবেশ পরিস্থিতি সবরের সঙ্গে মোকাবিলা করেতেন।

এসব পন্থার অধিকাংশই অবৈধ। অথচ অবৈধ পন্থায় আয়-উপার্জন করা, ধন-সম্পদের মালিক হওয়া ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম। ইসলাম মনে করে, কেউ যদি হালাল

সংগঠনের পক্ষ থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।  তরিক্বত কনফারেন্সে প্রধান মেহমান হিসেবে উপস্থিত থাকবেন

মসজিদে কিবলাতাইন ইতিহাসের এক ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী। এই মসজিদে নামাজ আদায়ের সময় কেবলা বদলের আদেশ দেওয়া হয়। নামাজ পড়তে দাঁড়িয়ে অহি

হাদিস ও ফিকাহের গ্রন্থগুলোতে এ বিষয়ে প্রচুর নির্দেশনা রয়েছে। ইসলামি স্কলারদের মতে, মদিনায় আসা ইবাদতের অংশবিশেষ।   হযরত

উহুদ প্রান্তরে কোরায়েশরা নির্মমভাবে হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর দাঁত মোবারক শহিদ করেছিল, তাকে আহত করেছিল। এই রণক্ষেত্রে নবী করিম

মদিনার রহস্যময় পাহাড়। মানুষের কাছে এটা জিনের পাহাড় নামে খ্যাত। আরবরা অবশ্য এই পাহাড়কে জিনের পাহাড় বলেন না। তাদের কাছে এই পাহাড়ের

সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সহায়তায় কোরআনে কারিমের সঙ্গে গভীর ভালোবাসা স্থাপনের লক্ষে মদিনার গভর্নর ড. ফায়সাল বিন সালমান বিন আবদুল আজিজ

‘কুবা’ একটি কূপের নাম। এই কূপকে কেন্দ্র করে যে বসতি গড়ে উঠেছে তাকে কুবা মহল্লা বলা হয়। এই যোগসূত্রে মসজিদটির নামকরণ হয়- মসজিদে

ইমাম মালিক (রহ.)-এর কথামতে জান্নাতুল বাকিতে প্রায় দশ হাজার সাহাবার কবর রয়েছে। কিন্তু কোনো কবর চিহ্নিত নেই। জান্নাতুল বাকিতে নবী করিম

বাংলাদেশ হজ তথ্য কেন্দ্র সূত্রে জানা যায়, হজ পালনে সৌদি আরবে গিয়ে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত মোট ১৪১ জন হজযাত্রী মৃত্যুবরণ করেছেন। সবশেষ

হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) ৬২২ খ্রিস্টাব্দে পরম বিশ্বস্ত সাহাবি হজরত আবু বকর সিদ্দিক (রা.)কে সঙ্গে নিয়ে মক্কা থেকে মদিনার উদ্দেশে হিজরত

বর্তমানে হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর জন্মভিটাকে বানানো হয়েছে একটি লাইব্রেরি। আর ইসলামের দুশমন আবু জাহেলের ভিটাকে করা হয়েছে টয়লেট।

বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে। এতে

এর মধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের মোট ৭৫টি এবং সৌদি এয়ারলাইন্সের ৮৬টি ফ্লাইট হাজিদের নিয়ে দেশে ফিরেছে।   এবছর বিমান বাংলাদেশ

নিচ থেকে দেখলে মনে হয় পাহাড়টি খুব বেশি উঁচু নয়। কিন্তু আদতে পাহাড়টি বেশ উঁচু। এমনকি জাবালে নূরে যাওয়ার জন্য যেখানে গাড়ি দাঁড়ায়, সেই

মসজিদে মাশআরে হারাম মুজদালিফা। এটি মক্কার নিকটবর্তী একটি সমতল এলাকার নাম। মিনা ও আরাফাতের পথে মিনার দক্ষিণ পূর্বে এর অবস্থান।

মসজিদে হারামে আসা-যাওয়ারও অন্যতম পথ এটা। রাস্তার দক্ষিণে বিশাল বিশাল হোটেল নির্মাণ করা হচ্ছে। এসব হোটেলের সামনের ফ্লাইওভার এবং

৯ জিলহজ হজপালনকারীরা এই মসজিদের পাশের রাস্তা দিয়ে হেঁটে হেঁটে মুজদালিফা যান।  হিজরি দ্বিতীয় শতকে নামিরা মসজিদ নির্মিত হয়।  

সৌদি আরবের বিখ্যাত ধনকুবের শেখ সোলাইমান বিন আবদুল আজিজ আল রাজি মসজিদটির প্রতিষ্ঠাতা। এটি মক্কার তায়েফ রোডের পাশে আন নাসিম এলাকায়