ঢাকা, রবিবার, ১৪ পৌষ ১৪৩১, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৬ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ইচ্ছেঘুড়ি

হা! হা! হি! হি!

আমেরিকা কেনাআমেরিকার এক রাস্তায় দুই মাতাল মদ খাচ্ছে আর আলাপ করছে-১ম মাতাল: আমি এই দেশটা কিনে নেব।২য় মাতাল: কিনবি মানে। আমি বেচলে তো

বাড়িতে হনুমান

আড়ি আড়ি আড়ি, কাল যাব বাড়ি, পরশু যাব ঘর, কী করবি কর, হনুমানের লেজ ধরে টানাটানি কর। টানাটানি কর। প্রিয়তি আর লাবিব যখন এই ছড়াটি আওড়াচ্ছিল

মা ও মেয়ে

ম দিয়ে হয় ‘মা’ মধুনাম, ম দিয়ে হয় ‘মেয়ে’আর কি আছে এই জগতে মা ও মেয়ের চেয়ে !যখন ছিলাম ছোট্ট শিশু মা জড়াতেন বুকে -মায়ের গায়ের গন্ধ

ছোটদের দুখু মিয়া

সংসারের নানা দু:খ কষ্টের মধ্যে জন্ম নেয়া সন্তানটির নামা রাখা হয় দুখু মিয়া। ছোট্ট সেই দুখু মিয়া একদিন অনেক বড় হয়েছিলেন। দেশজুড়ে তাঁর

গেমস

স্বপ্নরাজের জন্য

সবুজ গ্রামে এখনও যাদেরআছে বসতভিটা,বাউড়ি বাতাসে হঠাৎ দেখোউড়ায় ধানের চিটা।তোমরা যারা সবুজ বনেতুলছো আনাই গোটাসাদা ভাতের মতন

বেড়ানো: সুন্দরবনের টাইগার পয়েন্ট

আমি এখন এক মেলার গল্প শোনাবো। যে মেলায় শুধু সবুজ খেলা করে। আর সবুজের সঙ্গে খেলা করে হরেক জীবজন্তু, পাখপাখালি, কীটপতঙ্গ আর বঙ্গোপসাগর

সাকী আর পাখি

সাকী যখন দুই বছরে পড়ল আর এক-আধটু অর্থপূর্ণ কথা বলতে শিখলো, তখন আমাকে বেশ ঝামেলাতেই পড়তে হল। প্রশ্নের পর প্রশ্ন ছুটে আসতে থাকলো ওর কাছ

জোকস : খালি ট্যাক্সি

খালি ট্যাক্সিকর্তা : যা তো ক্যাবলা, একটি খালি ট্যাক্সি নিয়ে আয় ।কিছুক্ষণ পর ক্যাবলা এসে বলল, স্যার,একটাও খালি ট্যাক্সি পেলাম না।

ওদের কথাও ভাবতে হবে

শিশুরা বরাবরই বিনোদন প্রিয়। ঈদ যেন শিশুদের আনন্দ উদযাপনের প্রধান দিন। ঈদের দিন ধনী গরীব সকল শিশু যতটা সম্ভব আনন্দে থাকার চেষ্টা

ওদের কথাও ভাবতে হবে

শিশুরা বরাবরই বিনোদন প্রিয়। ঈদ যেন শিশুদের আনন্দ উদযাপনের প্রধান দিন। ঈদের দিন ধনী গরীব সকল শিশু যতটা সম্ভব আনন্দে থাকতে চেষ্টা

আসছে ইচ্ছেঘুড়ির ঈদ সংখ্যা

বন্ধুরা, তোমাদের সবার প্রিয় ইচ্ছেঘুড়ি নিয়ে আসছে ঈদ সংখ্যা। ঈদের মজার মজার লেখা আর আঁকা নিয়ে প্রকাশের অপেক্ষায় থাকা ঈদ সংখ্যায় আছেন

আমাদের প্রাঞ্জল

আমাদের প্রাঞ্জলপান করে কম জলকোন কিছু বেশি খেতে চায় না,কিন্তু সে চঞ্চলহৈ চৈ কোলাহলএটা সেটা নিয়ে তার বায়না।যত তার খেলনাবেশি তার

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্ত সাবরিনার কথা

নিষিদ্ধ পল্লীতে বেড়ে ওঠা মেয়ে শিশু নীপা। মা’কে কাছে পাওয়ার আকুলতা তার সব সময়। কিন্তু কাছে পেতো না কখনই। পল্লীর আর দশজন শিশুর মতো সে

কাঁদলে চোখ দিয়ে পানি পড়ে কেন?

চোখ দিয়ে আমরা দেখি। দুঃখের সময় কাঁদি। কাঁদলে আমাদের চোখ দিয়ে পানি বের হয়। আবার অনেক সময় হাসলেও চোখ দিয়ে পানি বের হয়। এমন কেন হয়?চোখের

ভূত ভূত খুঁত খুঁত

ভূতের কথা শুনলে কে না ভয় পায়। তবে ভূতে ছড়া পড়তে মজা পায় না এমন পাঠক কমই আছে।জগতের যতো ভূত / যে যার মতো ভূত / ভালো ভূত কালো ভূত / আধো ছায়া

এই গরমে

ঘরে থাকার উপায় নেই। উফ্ফ! এত্ত গরম!ডানা ঝাপটে শরীর ঠাণ্ডা করতে চাইল মা চড়ুইটা। ছানাদুটোর অবস্থা তো আরো খারাপ। সেই তখন থেকে চিঁ চিঁ

লোকটা ও রবীন্দ্রনাথ

লোকটা পারতো হতে রবীন্দ্রনাথরবীন্দ্রনাথ হতে পারতো লোকটাঅবশ্য সে সেলাই করে জুতোবসে রাস্তার ধারে চুল-দাড়িতে দেখতে তারে লাগে অবিকল

তোমার আমার বন্ধু দিবস

সেই ছোট্টবেলার পাশের বাসার বন্ধুটির কথা কী তোমার মনে আছে? তার কথা মনে থাক বা না থাক, এখন স্কুলে তো তোমার বন্ধুর শেষ নেই। আর বাসায় প্রিয়

শিশুদের জন্য কম্পিউটার শিক্ষা কর্মসূচি

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য কম্পিউটার শিক্ষা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে ‘বিডিপাল চাইল্ড এডুকেশন প্রোগ্রাম’। শুক্রবার আনুষ্ঠানিক ভাবে

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

এই বিভাগের সর্বাধিক জনপ্রিয়