মুক্তমত
একের পর এক গুজব রটতেই থাকবে? গুঞ্জন ছড়তেই থাকবে? তা আর কাঁহাতক? টানা দু-তিন দিনের গুজব-উত্তেজনার অবসান ঘটিয়ে মানবতাবিরোধী অপরাধের তিন
কথায় বলে, শিক্ষা হচ্ছে জাতির মেরুদণ্ড। মেরুদণ্ডহীন মানুষ যেমন স্বাভাবিকভাবে দাঁড়াতে পারে না, মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া একটি জাতিও
মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিন মামলার আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল থেকে ঢাকা সেনানিবাসের সাবজেলে
১৯৭০ থেকে শুরু করে ২০২৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের সব নির্বাচনেই প্রতিবেশী ভারতের কমবেশি প্রভাব ছিল। আগামী নির্বাচনেও অশুভ প্রভাব
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো কমপ্লেক্সের আমদানি অংশে আগুন লাগা, ২১ অক্টোবর দুপুর ১২ টায় মতিঝিলে মেট্রোরেল
কয়েক দিন আগে দেশের শীর্ষস্থানীয় এক শিল্পপতির আহাজারি শুনছিলাম। ভদ্রলোক দ্বিতীয় প্রজন্মের ব্যবসায়ী। তাঁর মরহুম পিতা যে
চারপাশে বৈরী, প্রতিকূল পরিস্থিতি। নিত্যনতুন ষড়যন্ত্র ডালপালা মেলছে। রাজনীতির মাঠে অনৈক্য আর বিভক্তির কালো ছায়া। কিন্তু এসব
বাংলাদেশের সেনাবাহিনী কেবল একটি সামরিক সংগঠন নয়; এটি জাতির অস্তিত্ব, মর্যাদা ও আত্মপরিচয়ের প্রতীক। স্বাধীনতার রক্তাক্ত সংগ্রাম
পাপিয়ার সঙ্গে আমার কীসের খাতির এই প্রশ্ন নিয়ে সেবার সংসদে মেলা হইচই হলো। বিশেষ করে সুইডিশ পার্লামেন্টের আমন্ত্রণে আমি, পাপিয়া ও
দেশ এখন গভীর সংকটে। দেশ পরিচালনায় রাজনীতিবিদদের যে বিকল্প নেই, সেই সত্যটি আবারও প্রমাণিত হয়েছে গত ১৪ মাসে। গণতন্ত্রহীনতার লজ্জা
প্রকাশিত এইচএসসির ফলাফলে নিরাশ হয়েছেন অনেকে। কেউ কেউ হতাশ। অনেকে হয়েছেন বিস্মিত। কেউ কেউ এজন্য জুলাই আন্দোলনকে দায়ী করেছেন।
নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী মারিয়া কোরিনা মাচাদো তার পুরস্কারকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি উৎসর্গ করেছেন। এতে
কুড়ি বছরের ইতিহাসে এবার এইচএসসিতে সর্বনিম্ন ফলের রেকর্ড দেখতে হয়েছে। ১১টি শিক্ষা বোর্ডে পাসের গড় হার ৫৮ দশমিক ৮৩। ফল পর্যালোচনায়
জাতীয় নির্বাচন যতই সন্নিকটে আসছে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ ততই ঘনীভূত হচ্ছে। সরকারের উপদেষ্টাদের কয়েকজন সেফ
অবশেষে নির্বাচনি ট্রেন প্ল্যাটফর্ম ছাড়ল। শুক্রবার বিকালে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ আগামী নির্বাচনের পথে
আমাদের প্রত্যাশা ছিল মানুষ শুধু স্বাধীনতা পাবে না, মুক্তিও পাবে। কেননা মুক্তিযুদ্ধটা ছিল সর্বাত্মক জনযুদ্ধ এবং এটার লক্ষ্য ছিল
স্বৈরাচারের বিদায়ের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার ‘বৈষম্যহীন ও টেকসই অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ার প্রত্যয়’ নিয়ে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য
রাজধানীর পুরান ঢাকায় একটি শ্লোক খুব প্রচলিত। সেটি হলো—‘নখ নিয়া যেমন-তেমন, চোখ নিয়া ঢং না।’ এ শ্লোকটির মাহাত্ম্য হচ্ছে মানুষের
প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, তাঁর সরকার এমন একটা নির্বাচন উপহার দেবে- যা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। অত ভালো নির্বাচন এ দেশের মানুষ আর কখনো
সম্প্রতি গণমাধ্যমে দেশের প্রথম সারির একটি বেসরকারি ব্যাংকের যে চিত্র তুলে ধরা হয়েছে, তা খুব একটা সুখকর নয়। সেই সংবাদে যেসব বিষয়ের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন