মুক্তমত
কিছু শিক্ষক দেশের জন্য লড়তে প্রস্তুত। জীবন দিতে প্রস্তুত। কিন্তু তাদের যদি বলা হয়, বেঁচে থেকে দেশের জন্য যা সঠিক তা করুন, তা হলে মনে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফর উপলক্ষে বাংলানিউজে শামীম খানের পাঠানো প্রতিবেদনগুলো খুব মনোযোগ দিয়ে পড়ছিলাম। আগরতলা থেকে ফিরে
সিডনি, অস্ট্রেলিয়া থেকে: ‘বর্তমান সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করবে না, এটা তাদের রাজনৈতিক স্ট্যান্টবাজি’। ‘শীর্ষ রাজাকার-ঘাতক
ঢাকা: রাজাকারদের নেতা, একাত্তুরে পাকিস্তান টিকিয়ে রাখার অকুতোভয় সৈনিক, লাখ লাখ মানুষের হত্যার সাখে যার নাম জড়িত, তিনি এখন বয়সের ভারে
দৈনিক বাংলা এলাকায় পুলিশের গাড়ি একটাকে একা পেয়ে পাইছিরে পাইছি বলে সেটিকে ভাংচুর, উল্লাসের নৃত্য করে কয়েক শিবির কর্মী! পোশাকে-আশাকে
২০০২ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর নিরাপত্তা হেফাজতের(!) হাজতি হিসেবে ফরিদপুর কারাগারের সেলে ঢুকতে গিয়ে বেশ অবাক লাগছিলো। যুদ্ধাপরাধী
সকালে ফোন করেছেন সিডনিবাসী বিশিষ্ট একজন প্রবাসী লেখক। বলতে চাইলেন দেশে সরকার এসব করছেটা কী? এভাবে একসঙ্গে যে সব ফ্রন্ট খুলে বসছে
ঢাকা: বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে আরো একটি ওয়ান-ইলেভেন যুক্ত হলো। নতুন ওয়ান-ইলেভেনটি হলো জামায়াতের সাবেক আমির গোলাম আযমকে
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোরকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে লেখাটি শুরু করতে চাই, আমাদের দেশে মৃত্যু-পরবর্তী উন্মাদনা বা হাহাকার বাদে জীবনের কোনো
স্বাধীনতার পর অন্য রাজনৈতিক দলগুলো যখন যুদ্ধবিধস্ত বাংলাদেশে নিজেদের অস্তিত্বের রাজনৈতিক লড়াইয়ে ব্যতিব্যস্ত জামায়াতিরা তখন
বাংলানিউজের একটি খবরে দৃষ্টি আটকে গেল। শিরোনাম ‘প্রধানমন্ত্রী ডাকেননি, তাই আত্মহত্যার চেষ্টা’। খবরটি মনোযোগ দিয়ে পড়লাম। জালাল
রাজনীতি কেবল মারপ্যাঁচের খেলাই নয়। এই খেলায় টাইমিংটাও গুরুত্বপূর্ণ। ব্যাটসমান রাজনীতিবিদদের সবকিছু ব্যাটে-বলে হতে হয়।
অতঃপর কাউন্ট ডাউনের শেষ! একাত্তরের খুনি নাম্বার ওয়ান, যুদ্ধাপরাধীদের ওস্তাদ, রাজাকারকূলশিরোমনি গোলাম আযম গ্রেফতার হয়ে
কর্মক্ষেত্রে থাকি আর বাইরে থাকি, অনলাইন সংবাদপত্রের সঙ্গে আপডেট থাকতে হয় প্রতি ঘণ্টায়ই। কত কত খবর পাই প্রতিদিন, তবে হতাশাজনক হলেও
আওয়ামী লীগের আগের আমলে ছাত্রলীগের এক নেতার ধর্ষণের সেঞ্চুরির বিচারের দাবিতে তখনকার চলমান আন্দোলনের নিউজ কভার করতে বেশ কিছুদিন
একআজকের বাংলাদেশের সামাজিক-বাণিজ্যিক-প্রশাসনিক ক্ষমতায় বা শীর্ষে যারা আছেন তাদের কমবেশী সবাই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন
বাংলানিউজে ‘বন্ধু নয়, শত্রুরাষ্ট্র ভারত’ পড়ে দেশ-বিদেশ থেকে প্রচুর পাঠক তাদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। ভারতে লেখাটি
চীন-রাশিয়ার পাশের দেশ মঙ্গোলিয়া। মরুময় দেশ। স্বল্প জনসংখ্যা। দেশটিতে মুসলমানদের সংখ্যা কয়েক লাখ মাত্র। এই মাত্র কয়েক লাখ
‘দীনেশ দাস আর নেই।’ সকালে চার শব্দের এই বাক্যটি বলেই একসময়ের সাংবাদিক, আইএফআইসি ব্যাংকের কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান ফোন রেখে
মধ্যপ্রাচ্যের দেশ আরব আমীরাতে (আবুধাবী, দুবাই, শারজাহ, আজমান, রাস আল খাইমা, উম আল কুয়াইন, ফুজাইরা) রয়েছে ক্যারিয়ার গড়ার বিশাল সুযোগ।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন