কবিতা
এই শহরটা হাতের মুঠোয় ঘুম জমিয়ে রাত্তির জাগে পায়ের নিচের ইটের নদী, নৌকোসহ ডুবতে জানে এই শহরটা একটা মেঘেই হাজার তারা ঢাকতে জানে
জ্যোৎস্নাগ্রহ জ্যোৎস্নাগ্রহে একাকী কেউ আসবে বলেছিল! সন্ধ্যাতারা মুচকি হাসে কি জানি বলতে চায়, অতশত বুঝিনা আমি জোনাকিফুলে হারিয়ে
এখনো কেউ ডাকে নিমীলিত চোখে এ’পাশের বাড়িটা তমালিকার আর ও’পাশের বাড়িটা রাজ-জুয়ারির; অনেক আকাঙ্ক্ষা আর তীব্র ইচ্ছেতে ভরপুর তেতে
দেখো, দেখো কী অশ্লীল! যুবতী পাতাগুলো চুমুক দিয়ে খায় আলোর ক্লোরোফিল। ডুব আকাশ থেকে নয়, বৃষ্টি থেকে নয়, জল গর্তে জমা হয়, স্পর্শে
স্বাধীনতা বুকের আকাশে লাল হয় নীল হয় আনন্দ ও বেদনায় উড়ে যায় নিজের আকাশ থেকে মহামানবের মহাকাশে... একদিন স্বাধীনতা বুকের আকাশে
শিকারীর বিষমাখা তীরের আঘাতে প্রতিক্ষণ মৃত্যু যন্ত্রণায় এলোমেলো ছুটে চলা বলাকার ডানায় ভর করে এখানে রাত আসে, বিবর্ণ। তবুও, অবিরত
লংকানদের চোখের কোণে কষ্ট মাখা জল! কে দেখেছে এতটা ঝড় এত বড় জয়! টাইগাররা ফিরে এলো কিসে আবার ভয়! সব ছাড়িয়ে মুশফিক ঐ ম্যাজিক দেখায় মাঠে!
শত্রুদের সূর্য্য আড়াল করে মৃত্তিকার অস্থি-মজ্জা দিয়ে গড়েছি প্রেমের মহল, যেখানে পাপ জমছে শিশিরের মতো। ঘৃণার বিষবাষ্পে নিঃশ্বাসের
শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে পুরস্কার বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হয়। আগামী ৩০ মার্চ কবির হাতে
এ দম্পতির সাতটি সন্তানের তৃতীয় ফোরগ স্কুলে নবম শ্রেণী অব্দি পড়াশোনা করে ছবি আঁকা ও সেলাইয়ের কাজ শেখেন। ষোল বছর বয়সে তার বিয়ে হয়
খননে হনন থাকে, সুঁইয়েতে আমার চোখ, জানি না তুমি নিহত হবে কিনা আমা-দ্বারা! একদিন ভরাট ছিলে তুমি বর্তমান কালে, বর্তমান ঘটমান হয়
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন