তিস্তার পানিতে প্লাবিত হয়ে উত্তরের চারটি জেলার নিম্নাচল প্লাবিত হয়েছে। তবে পানির সমতল বিপৎসীমার নিচে চলে আসায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে।
মঙ্গলবার (০৭ অক্টোবর) পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র এমন তথ্য জানিয়েছে।
পাউবো জানিয়েছেন, গত ২৪ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদ-নদীসমূহের পানির সমতল বৃদ্ধি পেয়েছে; এবং বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এই অববাহিকায় আগামী পাঁচ দিন মাঝারি থেকে মাঝারি-ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
ওই নদ-নদীসমূহের পানির সমতল আগামী দুই দিন বৃদ্ধি পেতে পারে; পরবর্তী তিন দিন স্থিতিশীল থাকতে পারে; তবে বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত পারে।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় সুরমা নদীর পানি সমতল বৃদ্ধি পেয়েছে; অপরদিকে কুশিয়ারা নদীর পানি সমতল হ্রাস পেয়েছে এবং বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এই অববাহিকায় আগামী তিন দিন মাঝারি-ভারী থেকে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
সুরমা নদীর পানির সমতল আগামী তিন দিন স্থিতিশীল থাকতে পারে; অপরদিকে কুশিয়ারা নদীর পানির সমতল আগামী দুই দিন হ্রাস পেতে পারে ও তৃতীয় দিন স্থিতিশীল থাকতে পারে।
অন্যদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় রংপুর বিভাগের তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদীসমূহের পানির সমতল হ্রাস পেয়েছে এবং বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এই অববাহিকায় আগামী তিন দিন মাঝারি থেকে মাঝারি-ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। নদীসমূহের পানির সমতল আগামী তিন দিন হ্রাস পেতে পারে।
ইইউডি/এমজেএফ