ঢাকা, বুধবার, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ক্রিকেট

বার্মিংহামের পথে প্রশান্তি সেইন্ট মার্গারেটে

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৪৪৮ ঘণ্টা, মে ২৭, ২০১৭
বার্মিংহামের পথে প্রশান্তি সেইন্ট মার্গারেটে বার্মিংহামের পথে প্রশান্তি সেইন্ট মার্গারেটে/ছবি: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

লেস্টার থেকে: সেইন্ট মার্গারেট কোচস্টেশন। লেস্টার সিটির প্রাণকেন্দ্রের প্রকাণ্ড বাসস্ট্যান্ডটি শহরের বাসযাত্রীদের একমাত্র স্টেশন। এখান থেকে যে কেউ বাসে চড়ে ইংল্যান্ডের যেকোনো প্রান্তে অনায়াসেই চলে যেতে পারেন। বাসগুলো বেশ বিলাসবহুল হলেও  খরচ ট্রেনের চেয়ে তুলনামূলক কম। 

সেইন্ট মার্গারেটের বাইরে হাতের ডানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দোকান। পত্রিকা, মোবাইল ও পানীয় থেকে শুরু করে এমন কোনো পণ্য নেই, যা এখানে মিলবে না।

ঠিক উল্টো দিকেই ক্যাফে। যেখানে বসে বিলম্বিত ভ্রমণে অনায়াসে সময় কাটাতে পারেন যাত্রীরা। তবে খাবার শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বাসস্ট্যান্ডের নির্ধারিত আসনে চলে যেতে হবে।
বার্মিংহামের পথে প্রশান্তি সেইন্ট মার্গারেটে/ছবি: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

ঝকঝকে-তকতকে কাঠের আসনগুলোর যেকোনোটিতেই শুয়ে-বসে যে কেউই অপেক্ষার সময় কাটাতে পারেন। বাড়তি নিরাপত্তার জন্য চলে যাওয়া যেতে পারে আসনগুলো লাগোয়া অপেক্ষমান কক্ষেও।

মূল টার্মিনালে রয়েছে সুরম্য এক লন, যা শরীর ও মনে বইয়ে দেয় প্রশান্তির হাওয়া। আশেপাশের শহরগুলোতে যাতায়াতে করতেও যাত্রীরা ভিড় করেন এখানে। অবশ্য ভিড় সব সময় এক রকম থাকে না। দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত যাত্রী সংখ্যা বেশি হলেও সকালে থাকে খুবই কম।
 
লেস্টার থেকে বার্মিংহামের এজবাস্টন স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-পাকিস্তান চ্যাম্পিয়নস্‌ ট্রফির প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচ কাভার করতে যাওয়ার পথে আমাকেও প্রশান্তির হাওয়া বুলিয়েছে সেইন্ট মার্গারেট।     

বাংলাদেশ সময়: ২০৪৪ ঘণ্টা, মে ২৭, ২০১৭
এইচএল/এএসআর

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।