তবে এই ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম শুধু শ্রীলঙ্কা। ভারত, পাকিস্তানের পর ইদানিং বাংলাদেশে স্পিন উইকেট দেখা গেলেও লঙ্কানদের উইকেট কন্ডিশনে পেস বোলাররা যথেষ্টই সহায়তা পেয়ে থাকে।
ফলে ৬ মার্চ থেকে শ্রীলঙ্কায় নিদাহাস ট্রফি নামে তিন জাতির ক্রিকেটের যে টি-২০ আসর বসবে সেখানে পেস বোলাররা ভালো কিছু করতে সক্ষম হবে বলেই বিশ্বাস করেন বাংলাদেশ ক্রিকেটে নিয়মিত হতে চাওয়া পেসার আবু হায়দার রনি।
তার মতে, এই টুর্নামেন্টে স্পিনারদের পাশাপাশি পেসাররা যদি তাদের স্কিল অনুযায়ী খেলতে পারে তাহলে অবধারিতভাবেই তারা সফল হবেন, ‘আমরা আমাদের স্কিলগুলো কাজে লাগতে পারলে ভালোই হবে। ’
সোমবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বোলিং কোচ কোর্টনি ওয়ালশের অধীনে অনুশীলন শেষে মিরপুর জাতীয় ক্রিকেট একাডেমি মাঠে এসব কথাই তুলে ধরেন রনি।
কোর্টনি ওয়ালশের এই ক্যাম্পে বাকি ১৩ পেসারের মতোই প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন আবু হায়দার রনি। অন্যান্যদের মতো ওয়ালশ তাকেও বিভিন্ন বিষয়ে টিপস দিচ্ছেন। বাতলে দিচ্ছেন বোলিং ভেরিয়েশনও। তবে বিশেষ গুরুত্বারোপ করতে বলেছেন সুইংয়ে।
‘সুইং নিয়ে বলেছে। নতুন বলে সুইং নিয়ে কাজ করছে। ডেথ ওভারে পুরাতন বলে ইয়র্কার নিয়ে কাজ হচ্ছে। টি-টোয়েন্টিতে ব্লক হোলের প্রয়োগটা ভালো থাকলে টিকে থাকা সহজ। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৬১৮ ঘণ্টা, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮
এইচএল/এমআরএম