বিষয়টি ঠিক পছন্দ নয় ওয়ালশের। বৃহস্পতিবার (৫ এপ্রিল) বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) মিডিয়া লাউঞ্জে সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে সেই অসন্তোষের কথাই জানালেন।
‘আরও ভালো প্রত্যাশা করেছিলাম। কিন্তু ওরা ধারাবাহিক নয়। ওয়ানডে সিরিজের আগে ক্যাম্পে ওদের কিছুটা উন্নতি দেখেছিলাম। উন্নতি সম্ভব। যদি অনুশীলন, ফিটনেস ও ইতিবাচক ভাবনা থাকে। ’
কেন রুবেল, শফিউল, মোস্তাফিজ, তাসকিনরা টেস্টে ধারাবাহিক ভালা বোলিং করতে পারছে না? এমন প্রশ্নের উত্তরে ওয়ালশ দায়ী করলেন তাদের টেস্ট ম্যাচের অনাধিক্যকেই, ‘টেস্ট নিয়ে হতাশ। অস্ট্রেলিয়াতে আমাদের একটি সিরিজ ছিল তাও হচ্ছে না। আপনি যত খেলবেন ততই উন্নতির সুযোগ থাকবে। বিদেশে আমাদের সবশেষ টেস্ট ম্যাচটি ছিল দক্ষিণ আফ্রিকায়। এই গ্যাপে আমাদের উন্নতির কোনো সুযোগ নেই। আমি বলছি না, আপনাকে খেলার জন্য লড়তে হবে। কিন্তু একজন প্লেয়ারকে কিন্তু বিচার করা হয় বেশ কয়েকটি টেস্ট ম্যাচ খেলার পরে। ’
ওয়ালশের এমন মন্তব্যের পরে পেসারদের পাশাপাশি কাঠগড়ায় বিসিবি’র সামর্থ্যও! দেশের ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি আরও তৎপর হলে হয়তো সাদা পোশাকে লাল-সবুজের পেসারদের পারফরম্যান্সে দৈন্যতা আর দেখা যেত না।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫৫ ঘণ্টা, ৫ এপ্রিল, ২০১৮
এইচএল/এমআরএম