খেললেন অনবদ্য ২০৫ রানের ঝলমলে এক ইনিংস। সাথে যোগ হলো মিডল অর্ডার শুভাগত হোমের ৭১ রান।
পূর্বাঞ্চলের হয়ে বল হাতে আগের দিনের ৩ উইকেট শিকারি সোহাগ গাজী এদিন তুলে নিলেন দুই উইকেট। সাকুল্যে তার উইকেট সংখ্যা হলো ৫। আবু জায়েদ রাহি প্রথম দিনের ১ উইকেটের সাথে যোগ করলেন আরও একটি। প্রথম দিন বল হাতে শূন্য হাতে ফেরা মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন শিকার করলেন ২ ব্যাটসম্যানকে। দলের অপর শিকারি এনামুল হক জুনিয়র।
পূর্বাঞ্চলের প্রথম ইনিংসের শুরুটা হয়েছিল দিনের দ্বিতীয়ভাগে। মধ্যাহ্ন বিরতির পর ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালই করেছিলেন দুই ওপেনার লিটন দাস ও মেহেদি মারুফ। কিন্তু মারুফ ঠিক যেন থিতু হতে পারলেন না। দলীয় ৪৬ ও ব্যক্তিগত ১৩ রানে মোশররফ রুবেলের বলে সাইফ হাসানের ক্যাচ বনে গেলেন।
পারলেন না অধিনায়ক মুমিনুল হকও। নিজের ইনিংসের সমাপ্তি টানলেন ব্যক্তিগত ৬ রানে শুভাগত হোমের কট অ্যান্ড বোল্ড হয়ে। তৃতীয় উইকেটে লিটনের সাথে ইনিংসকে বেশ শক্ত হাতেই টেনে নিচ্ছিলেন তাসামুল হক। কিন্তু হঠাৎই কক্ষপথ থেকে ছিটকে গেলেন যেন। শুভাগত হোমের হানা দ্বিতীয় আঘাতে ফিরলেন ব্যক্তিগত ৬৭ রানে।
শুধু উইকেট কামড়ে পড়ে থাকলেন লিটন। সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে দিন শেষে করলেন ১৩৯ রানে।
সঙ্গী হিসেবে দিনের শেষ পর্যন্ত তাকে সঙ্গ দিলেন আফিফ হোসেন ধ্রুব। অপরাজিত থাকলেন ৩১ রানে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২৮ ঘণ্টা, ২৫ এপ্রিল, ২০১৮
এইচএল/এমএমএস