ভোটিং সময়ের মধ্যে সাউদি কিউই প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৯ ম্যাচে ৪১ উইকেট নিয়ে উইনসর কাপ জিতেছেন। যেখানে ৮ ম্যাচেই তিনি ৪০টি উইকেট পেয়েছিলেন।
ব্যাটসম্যান ল্যাথাম ৮৭৫ রান করেছেন। এই রানে শ্রীলঙ্কা ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সেঞ্চুরি ছিল। এছাড়া প্ল্যাঙ্কিট শিল্ডের ম্যাচে ক্যান্টাবুরির হয়ে ওয়েলিংটনের বিপক্ষে সর্বোচ্চ ২২৪ রান করেন। একই ম্যাচে কনওয়ে অপরাজিত ৩২৭ রান করেছিলেন।
এদিকে দক্ষিণ আফ্রিকান বংশোদ্ভুত কনওয়ে গত আগস্টেই নিউজিল্যান্ড জাতীয় দলের হয়ে খেলার অনুমতি পান। যেখানে ওয়েলিংটনের হয়ে অসাধারণ পারফর্ম করা এই ব্যাটসম্যান টানা দুই বছর প্লেয়ার অব দ্য ইয়ার জেতেন। তিনি দেশটির ঘরোয়া ক্রিকেটের তিন ফরম্যাটেই সর্বোচ্চ রান স্কোরার হন। প্ল্যাঙ্কিট শিল্ডে ৮৭.৭২ গড়ে ৭০১ রান, লিস্ট ‘এ’র ফোর্ড কাপে ৫৫.৩০ গড়ে ৫৫৩ রান ও টি-টোয়েন্টি সুপার স্ম্যাশে ৬৭.৮৭ গড়ে ৫৪৩ রান করেন।
নারী ক্রিকেটে গারে লিস্ট ‘এ’ ও টি-টোয়েন্টি ফরম্যাট মিলে ৯৯২ রান করে ঘরোয়া ব্যাটিংয়ের সেরা পুরস্কার জিতে নিয়েছেন। আর বোলিংয়ের সেরা পুরস্কার জিতেছেন জেস কার।
আগামী বৃহস্পতি ও শুক্রবার নিউজিল্যান্ডের বর্ষসেরা পুরস্কারে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের পুরস্কার দেওয়া হবে। সেসময়ই দেশটির ক্রিকেটের সর্বোচ্চ পুরস্কার স্যার রিচার্ড হ্যাডলি মেডেল কে জিতছেন তা জানা যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ১২৪৩ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৯, ২০২০
এমএমএস