ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১১ পৌষ ১৪৩১, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবৃত্তি চর্চাকে শিল্পরূপে প্রতিষ্ঠায় সংগ্রাম করে যাচ্ছে ক্বণন

চট্টগ্রাম প্রতিদিন ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১০৩৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২, ২০১৬
আবৃত্তি চর্চাকে শিল্পরূপে প্রতিষ্ঠায় সংগ্রাম করে যাচ্ছে ক্বণন ছবি: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

চট্টগ্রাম: আবৃত্তি কেন্দ্রিক সর্বাত্মক কর্মকাণ্ডে চট্টগ্রামে ক্বণন একটি পথিকৃৎ সংগঠন। ‘শুদ্ধতম আবৃত্তি অঙ্গন’ এ প্রত্যয়ে ক্বণন এগিয়ে চলেছে শত বাধা বিপত্তি উপেক্ষা করে।

আমাদের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য নানাভাবে আক্রান্ত, ক্ষতবিক্ষত, রক্তাক্ত। প্রতিকূল এ সময়ে আবৃত্তি চর্চাকে শিল্পরূপে প্রতিষ্ঠায় ৩০ বছর ধরে সংগ্রাম করে চলেছে ক্বণন।


শুক্রবার থিয়েটার ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে আবৃত্তি সংগঠন ক্বণনের ৩০ বছর পূর্তি উৎসবে শুভকামনা জানিয়ে এসব কথা বলেন বক্তারা। উপমহাদেশের প্রখ্যাত বাচিক শিল্পী প্রদীপ ঘোষ দুই দিনব্যাপী এ আবৃত্তি উৎসবের উদ্বোধন করেন।

বক্তারা বলেন, মনের তাগিদে কবিতাকে ভালোবেসে আবৃত্তি চর্চা করে যাচ্ছে ক্বণন। আশা করছি একদিন শতবর্ষ পূর্তি উৎসব করবে ক্বণন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ওপার বাংলার কবি মন্দাত্রান্তা সেন, কবি মৃদুল দাশগুপ্ত, কবি রোকেয়া রায়, আবৃত্তিকার সতিনাথ মুখোপাধ্যায়, বিজয় লক্ষী বর্মণ, আবৃত্তিকার রুবি ঘোষ, এপার বাংলার কবি অসীম সাহা, কবি অঞ্জনা সাহা, কবি নাসিম আহমেদ ও শফিকুল ইসলাম বাহার। সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন বাচিক শিল্পী মোসতাক খন্দকার।

উদ্বোধনী আলোচনা শেষে মোসতাক খন্দকারের গ্রন্থনায় ক্বণন সদস্যরা পরিবেশন করেন বৃন্দ আবৃত্তি ‘মনে রেখো, মানুষই মরেছে’। এরপর ছিল সংগঠনের সদস্যদের একক পরিবেশনা। সব শেষে ওপার বাংলার আবৃত্তিকার সতিনাথ মুখোপাধ্যায় ও বিজয় লক্ষী বর্মণ পরিবেশন করেন তাদের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা।

বাংলাদেশ সময়: ১০৩৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০২, ২০১৬
আইএসএ/টিসি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।