এর আগে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বলে সম্বোধন করার অভিযোগ করে (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে মহানগর হাকিম আবু সালেম মোহাম্মদ নোমানের আদালতে দণ্ডবিধির ৫০০ ও ৫০১ ধারায় চবি উপাচার্যের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন গাজী সালেহ উদ্দিন।
এ বিষয়ে মামলার বাদি অধ্যাপক ড. গাজী সালেহ উদ্দিন বাংলানিউজকে বলেন, ‘চবি উপাচার্য ও আমার মধ্যে সমাঝোতা বৈঠক হয়েছে।
একই বিষয়ে চবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী বাংলানিউজকে বলেন, ‘আমার কয়েকজন শুভাকাঙ্ক্ষীদের উদ্যোগে গাজে সালেহ উদ্দীনের সঙ্গে আমার সমাঝোতা বৈঠক হয়েছে। আর আমি হাস্যরসের মাধ্যমে তাকে উদ্দেশ্যে করে একটি কথা বলেছিলাম। কিন্তু এটাতে তাকে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বলেছি এমন সংশয় প্রকাশ করে তিনি মনে কষ্ট পেয়েছিলেন। কিন্তু আমরা একই পরিবারের অংশ হিসেবে বিষয়টি আপোষ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ’
এর আগে গত ২৮ নভেম্বর নগরীর থিয়েটার ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত চবির সাবেক উপাচার্য ড. আবু ইউসুফ আলমের নাগরিক স্মরণসভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষক নগদ টাকা দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সার্টিফিকেট নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন।
এ সময় উপাচার্য একই মঞ্চে বসা অধ্যাপক ড. গাজী সালেহ উদ্দিনকে দেখিয়ে তিনি মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন কি না তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন এমন বক্তব্য গণমাধ্যমে বেরোয়।
বাংলাদেশ সময়: ২১২০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৩, ২০১৭
টিএইচ/টিসি