ভূমি থেকে নিক্ষেপণযোগ্য এই ক্ষেপণাস্ত্রটি আকাশে ১৫ কিলোমিটার দূরবর্তী শত্রু বিমান, হেলিকপ্টার, ক্রস মিসাইল, এন্টিরেডিয়েশন মিসাইলের বিরুদ্ধে অত্যন্ত নিখুঁতভাবে আকাশ প্রতিরক্ষায় সক্ষম হবে।
মঙ্গলবার দুপুর পৌনে ১ টায় কক্সবাজার শহর থেকে প্রায় ২৪ কিলোমিটার দূরে উখিয়া উপজেলার ইনানী নিদানীয়া সমুদ্র সৈকতে ক্ষেপণাস্ত্রটি পরীক্ষামূলক নিক্ষেপ করা হয়।
সেনাবাহিনীর এয়ার ডিফেন্সের ‘অ্যাডহক শোরাড মিসাইল রেজিমেন্ট আর্টিলারি’ ইউনিট ক্ষেপণাস্ত্রটি নিক্ষেপ করেন। চীন থেকে আনা এ ক্ষেপনাস্ত্রটি নিক্ষেপে সার্বিক সহযোগিতা করেন চীনা সেনাবাহিনীর একটি দল। ক্ষেপণাস্ত্রটি চীন থেকেই এনেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। এটিই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আকাশ প্রতিরক্ষায় এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র।
পরীক্ষামূলক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হক।
এসময় সেনাবাহিনীসহ বিভিন্ন বাহিনী ও সরকারি দপ্তরের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। অতিথিদের উপস্থিতিতে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়।
এই সিস্টেমটি যুদ্ধকৌশলের অংশ হিসেবে আকাশ প্রতিরক্ষায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩৩ ঘণ্টা, জানুয়ারী ০৩, ২০১৭
টিটি/টিসি