সোমবার (১৩ জানুয়ারি) সকাল ৯টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়, চলবে বিকেল ৫টা পর্যন্ত।
মঈনুদ্দিন খান বাদলের মৃত্যুতে শূন্য হওয়া এ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৬ জন প্রার্থী।
এছাড়া বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ) চেয়ারম্যান এস এম আবুল কালাম আজাদ, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের সৈয়দ মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন, ন্যাপের বাপন দাশগুপ্ত ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ এমদাদুল হক এ আসনের জন্য লড়ছেন।
প্রার্থী ছয় জন হলেও বরাবরের মত আওয়ামী ও বিএনপি প্রার্থীর মধ্যে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে।
চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং অফিসার মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান বাংলানিউজকে বলেন, শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। চলবে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। ভোটকেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশে পাশাপাশি র্যাব, বিজিবি মোতায়েন থাকবে। এছাড়া পুলিশের মোবাইল টিম ও স্ট্রাইকিং ফোর্সও কাজ করবে।
প্রসঙ্গত, নির্বাচনে মোট ১৭০টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। যার মধ্যে ৫৮টি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া নির্বাচনে পুলিশ, এপিবিএন, আনসার ব্যাটালিয়নের সদস্যের সমন্বয়ে ১৪টি মোবাইল ফোর্স, ৬টি স্ট্রাইকিং ফোর্স, র্যাবের ৬টি টহল দল এবং ৫ প্লাটুন বিজিবি দায়িত্ব পালন করবেন। নির্বাচনী অপরাধ আমলে নিতে ১৬ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও দুইজন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাঠে রয়েছেন। পাশাপাশি নির্বাচনী পরিবেশ পর্যবেক্ষণে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং অফিসার মোহাম্মদ হাসানুজ্জামানের নেতৃত্বে ভিজিল্যান্স ও অবজারভেশন টিমও রয়েছে।
১৭০টি ভোটকেন্দ্রের এক হাজার ১৯৬টি কক্ষে চার লাখ ৭৪ হাজার ৪৮৫ ভোটার ভোট প্রদান করবেন। ভোটগ্রহণে নিয়োজিত রয়েছেন তিন হাজার ৭৫৮ জন কর্মকর্তা।
বাংলাদেশ সময়: ০৯০৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৩, ২০২০
এমএম/এসি/টিসি