এর ফলে বহির্বিশ্বে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হওয়ার পাশাপাশি বাংলাদেশি মেরিন ক্যাডেটদের মর্যাদা, বিদেশি জাহাজে চাকরির সুযোগ বাড়বে। বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি ছাড়া বিশ্বে চীন ও মিশরের দুইটি প্রতিষ্ঠান এ স্বীকৃতি পেয়েছে।
বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ মেরিন একাডেমির কমান্ড্যান্ট চার্টার্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ার ড. সাজিদ হোসেন।
তিনি বলেন, একসময় বিশ্বের ১৪টি মেরিন একাডেমিকে ব্রাঞ্চ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিলো।
বর্তমান সরকারের সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা, ব্লু ইকোনমি এবং মেরিটাইম খাতে সুদৃষ্টির কারণে বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি গত ১০ বছরে বিশ্বমানের প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে উল্লেখ করে ড. সাজিদ বলেন, জাতীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশ মেরিন একাডেমির অনেক অগ্রগতি হয়েছে। আমাদের পাঠদান, প্রশিক্ষণ, কোর্স, শিক্ষা উপকরণ, গবেষণা সব বিশ্বমানে উন্নীত করা হয়েছে। আমরা আন্তর্জাতিক সমুদ্রগামী বাণিজ্যিক নৌবহরের কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণের একমাত্র জাতীয় প্রতিষ্ঠান।
‘আনন্দের বিষয় আইএমও এবং নরওয়ের অর্থায়নে বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি পরিত্যক্ত জাহাজ নিরাপদ পুনঃচক্রায়ন কাজে গবেষণার সুযোগ চূড়ান্ত হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রথম ধাপের কাজ শেষ সম্পন্ন হয়েছে। শিগগির দ্বিতীয় ধাপের কাজ শুরু হবে’।
মুজিব বর্ষ গ্র্যাজুয়েশন সিরোমনি বুধবার
বাংলাদেশ মেরিন একাডেমির ৫৪তম ব্যাচের ক্যাডেটদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ বুধবার (২৯ জানুয়ারি)। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। বিশেষ অতিথি থাকবেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ও নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আবদুস সামাদ।
বাংলাদেশ সময়: ১২৪০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৮, ২০২০
এআর/এসি/টিসি