এছাড়াও এলপিজি, শহর সংলগ্ন বিদ্যুৎকেন্দ্রের ছাই, বিভিন্ন কারখানা ও গাড়ির ধোঁয়াতেও বায়ু দূষিত হচ্ছে।
এর আগে দিল্লি, মুম্বাই, চেন্নাই, পুনে ও কানপুরে এ ধরনের জরিপ করা হয়।
গবেষণা প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, আগামী ১৪ এপ্রিল থেকে ভারতের ‘ন্যাশনাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড এনার্জি রিসার্চ ইনস্টিটিউট’ একটি আলাদা জরিপ চালাবে। এই জরিপে বিভিন্ন কারখানা, রান্নার উনুন, নির্মাণ প্রজেক্ট ও গাড়ি থেকে হওয়া দূষণের পরিমাণ আলাদাভাবে নির্ণয় করা হবে। এ নিয়ে জাতীয় স্তরে পরিকল্পনা নেওয়া হবে বলেও জানা যায়।
ন্যাশনাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড এনার্জি রিসার্চ ইনিস্টিটিউটের বিজ্ঞানী দীপঙ্কর মজুমদার জানান ইতোমধ্যেই প্রাথমিকভাবে দূষণের বিভিন্ন উৎস চিহ্নিত ও পরিমাপ করা হয়েছে। এর মধ্যে পরিচিত দূষণের উৎসগুলি ছাড়াও আছে পেট্রোল পাম্প, নির্মাণ শিল্পের আবর্জনা, খাল, অনাবৃত ড্রেন ইত্যাদি।
বিজ্ঞানী দীপঙ্কর মজুমদার জানান, কোন উৎস থেকে কতটা দূষণ হচ্ছে এবং সেগুলি কীভাবে বন্ধ করা যায় তার পরিকল্পনা নেওয়া হবে। এ বছরে দিল্লির দূষণের মাত্রা নিয়ে প্রশাসনকে নাকাল হতে হয়েছে। কলকাতার অবস্থা অতটা খারাপ না হলেও শহরে দূষণের মাত্রা অবশ্যই চিন্তার কারণ।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৯, ২০১৬
এসএস/আরআর/এএ