ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১১ পৌষ ১৪৩১, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

দিল্লি, কলকাতা, আগরতলা

ভারতের সংবাদপত্রে শিরোনাম তিস্তা

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৪১৬ ঘণ্টা, এপ্রিল ১২, ২০১৭
ভারতের সংবাদপত্রে শিরোনাম তিস্তা ভারতের বিভিন্ন সংবাদপত্র(ফাইল ফটো)

কলকাতা: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফর শেষে দেশটির সংবাদ মাধ্যমগুলোতে প্রধান শিরোনাম হচ্ছে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যু।  এ নিয়ে চুক্তি হচ্ছে কি হচ্ছে কি হচ্ছে না, কি ভাবছেন মমতা-হাসিনা, মোদি সরকার কি করছে ইত্যাদি বিষয়ই গুরুত্ব পাচ্ছে প্রতিদিনকার সংবাদপত্রে।

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির তোর্সার পানি নিয়ে বিকল্প প্রস্তাব ভারত সরকার খুব বেশি গুরুত্ব দেয়নি বলে ইতোমধ্যেই খবর প্রকাশ করেছে সংবাদ মাধ্যমগুলো।

বর্তমানে বাংলাদেশে সরকারও তিস্তা ছাড়া অন্য কোনো নদীর বিষয়ে আলোচনা করতে উৎসাহী নয়।

এ বিষয়টিও যথেষ্ট গুরুত্বের সঙ্গে প্রকাশ করেছে সংবাদ মাধ্যমগুলো।

‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’ এ সংক্রান্ত খবরে লিখেছে, ‘বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দেওয়া বিকল্প পরিকল্পনা বাতিল করে দিয়েছেন।

ভারতের অন্যতম টেলিভিশন চ্যানেল জি নিউজ এ খবর খুবই গুরুত্বের সঙ্গে প্রকাশ করেছে। তাদের খবরের শিরোনাম, ‘তিস্তার বদলে তোর্সায় নারাজ হাসিনা তাকিয়ে মোদীর দিকে, ভরসা হারাচ্ছেন না মমতাতেও’।

পশ্চিমবঙ্গের প্রথম সারির সংবাদপত্র আনন্দবাজার পত্রিকা, তাদের প্রথম পাতার খবরে জানিয়েছে, তিস্তা নিয়ে যথেষ্ট কড়া অবস্থান নিয়েছেন হাসিনা। এক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবস্থান বোঝাতে ‘গণভবন’র সংবাদ সম্মেলনের কথা প্রতিবেদনে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেছে পত্রিকাটি।

প্রধানমন্ত্রীর উদ্ধৃতি দিয়ে আনন্দবাজার জানিয়েছে- শেখ হাসিনা বলেছেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাকে তিস্তা চুক্তির বিষয়ে কথা দিয়েছেন। এ চুক্তি হবে চলতি সরকারের সময়ের মধ্যেই-এটাই আশা করেন শেখ হাসিনা।

পশ্চিমবঙ্গের প্রথম সারির বাংলা দৈনিক ‘এই সময়’, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্ধৃতি দিয়ে লিখেছে, ‘তিস্তার পানি বাংলাদেশে আসবেই’। এছাড়া অন্যান্য সংবাদ মাধ্যমগুলোতেও অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে উঠে এসেছে তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তির বিষয়টি।

বাংলাদেশ সময়: ২০১১ ঘণ্টা, এপ্রিল ১২, ২০১৭
ভি.এস/ওএইচ/জেডএম

**
তোর্সার পানি তিস্তায় এনে দেওয়ার পাল্টা প্রস্তাব দিয়েছি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।